প্রতিবেদন: সিঙ্গাপুরের পতাকাবাহী জাহাজে বিস্ফোরণের খবর আসে মুম্বইয়ের মারিটাইম অপারেশনস সেন্টারে। এরপরেই খবর দেওয়া হয় কোচির দফতরে। খবর পেয়েই সাহায্য়ের জন্য় ছুটে যায় ভারতীয় রণতরী আইএনএস সুরাত।(Indian Warship) উদ্ধারকাজে পাঠানো হয় যুদ্ধবিমানও। এরপর জাহাজে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করা হয়। তবে কী থেকে এই বিস্ফোরণ ঘটে তা নিয়ে রহস্য দানা বাঁধছে।
Read More: পদপিষ্ট কাণ্ডের জের! চিন্নাস্বামী স্টেডিয়াম অন্যত্র সরানোর পরিকল্পনা কর্ণাটক সরকারের
সোমবার সকাল সাড়ে ১০টা নাগাদ এই খবর পেতেই মুম্বই থেকে খবর পাঠানো হয় কোচির দফতরে। তারপরই জলন্ত জাহাজটি উদ্ধারে ছুটে যায় নৌসেনা। কোচির নৌসেনা ঘাঁটি থেকে একটি যুদ্ধবিমানও পাঠানো হয় ঘটনাস্থলে। গোটা পরিস্থিতির নজর রাখছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। জাহাজে থাকা ২২ জনের চালকদলের মধ্যে ১৮ জন নৌকায় চেপে চলে যায়। বাকিদেরকে নৌসেনা উদ্ধার করে। প্রতিরক্ষামন্ত্রকের এক আধিকারিক সূত্রে এই খবর মিলেছে।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রক জানিয়েছে, সিঙ্গাপুরের যে পণ্যবাহী জাহাজটিতে বিস্ফোরণ ঘটেছে, তার নাম এমভি ওয়ান হায় ৫০৩। ২৭০ মিটার লম্বা জাহাজটি গত ৭ জুন শ্রীলঙ্কার কলম্বো থেকে মুম্বইয়ের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করেছিল। পৌঁছোনোর কথা ছিল ১০ জুন, মঙ্গলবার। তার আগেই কেরল উপকূলে এই বিস্ফোরণ।
Link: https://x.com/ekhonkhobor18/status/1932051964004868252
আরও জানানো হয়, এই বিস্ফোরণের খবর পাওয়া মাত্রই আইএনএস সুরতকে(Indian Warship) ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। যুদ্ধজাহাজটি তখন কোচির দিকে আসছিল। তড়িঘড়ি সেটিকে কেরলের উপকূলে বিস্ফোরণস্থলে চলে যেতে বলা হয়। গোটা পরিস্থিতির উপর নজর রাখতে এবং প্রয়োজনে উদ্ধারকাজে সাহায্য করতে নৌসেনার একটি বিমান পাঠানো হয়। আইএনএস গরুড়কেও প্রস্তুত রাখা হয়েছে।