লোকসভা ভোটে জিততে এখন সাম্প্রদায়িক তাস খেলছেন বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের কংগ্রেস প্রার্থী অধীর চৌধুরী। পাশাপাশি ‘গ্যাংস্টার’দের সঙ্গে নিয়ে চমকে ধমকে ভোটের ময়দান দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন তিনি। নির্বাচন কমিশনের কাছে এবার এমনই অভিযোগ করেছেন তৃণমূল প্রার্থী অপূর্ব সরকার। শুধু তাই নয়, ভােটের ময়দানে অধীর অশ্লীল শব্দ প্রয়োগ করছেন বলেও অভিযোগ অপূর্বের।
ভোট ঘোষণা হওয়ার পর কংগ্রেসের প্রার্থী অধীর একাধিকবারই কান্দি বিধানসভা কেন্দ্রে যান। ইতিমধ্যেই তিনি সেখানে পদযাত্রা, কর্মীসভা করেছেন। এই অবস্থায় গত মঙ্গলবার তাঁর বিরুদ্ধে চাঞ্চল্যকর অভিযােগ তুলেছেন তৃণমূল প্রার্থী অপূর্ব সরকার। তিনি বলেন, গণতন্ত্র রক্ষা করার ব্যাপারে অধীরবাবু উল্টোপাল্টা বলছেন। কান্দিতে গ্যাংস্টারদের সঙ্গে নিয়েই ঘুরে বেড়াচ্ছেন তিনি। শুধু তাই নয়, সাধারণ ভোটার ও পুলিশের একাংশকে তিনি চমকিয়ে ধমকিয়ে কান্দিতে সন্ত্রাসের বাতাবরণ কায়েমের চেষ্টা করছেন অধীর। তাই এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনের কাছে লিখিতভাবে অভিযোগ জানিয়েছেন তিনি।
অন্যদিকে, ওইদিনই নির্বাচন কমিশনের কাছে অধীরের বিরুদ্ধে আরেকটি নালিশ করেন তৃণমূলের কান্দি মহকুমা সভাপতি গৌতম রায়। তিনি বলেন, মুর্শিদাবাদ জেলার রাজনীতিকে দূষিত করেছেন অধীর চৌধুরী। ২০০৫ সালে কান্দি পুরসভা নির্বাচনে এবং ২০০৬ সালে বিধানসভা নির্বাচনে তিনি কান্দিতে কংগ্রেস প্রার্থীর বিরুদ্ধে নির্দল দাঁড় করিয়ে ছিলেন। ওই সময় তিনি কংগ্রেসের সঙ্গে বেইমানি করেন। এবার হারবেন বুঝতে পেরেই কান্দি এসে দলছুট কংগ্রেস নেতা-কর্মীদের কুরুচিকর শব্দ ব্যবহার করে অপমান করছেন। একদিকে তিনি ভােটপ্রচারে বেরিয়ে চকোলেট বিলি করছেন, কীর্তন-সহ নানা ধর্মীয় অনুষ্ঠানে গিয়ে টাকা দিচ্ছেন। অন্যদিকে, বাইক বাহিনী নিয়ে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। তাই তার বিরুদ্ধে নির্বাচনী বিধি ভঙ্গের অভিযোগ করেছি।
এখানেই শেষ নয়। বুধবার অধীরের বিরুদ্ধে ভোটের ময়দানে সাম্প্রদায়িক তাস খেলার অভিযোগ তোলেন তৃণমূলের জেলা সহ সভাপতি অশোক দাসও। তিনি বলেন, বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিভিন্ন মন্দির ও মসজিদে গিয়ে ভােটপ্রচার করছেন অধীরবাবু। তিনি ভােটের ময়দানে সাম্প্রদায়িক তাস খেলছেন। অভিযোগের ভিত্তিতে প্রশাসন জানিয়েছে, অধীরের বিরুদ্ধে এখনও পর্যন্ত নির্বাচনী বিধিভঙ্গের তিনটি অভিযোগ দাখিল হয়েছে। সেগুলো খতিয়ে দেখা হচ্ছে। অভিযোগের সারবত্তা মিললে অভিযুক্তকে শোকজ করা হবে। জেলাশাসক পি উলগানাথন বলেন, অভিযোগগুলো খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।সাম্প্রদায়িক তাস খেলছেন অধীর – বহরমপুরের কংগ্রেস প্রার্থীর বিরুদ্ধে নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ তৃণমূলের
লোকসভা ভোটে জিততে এখন সাম্প্রদায়িক তাস খেলছেন বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের কংগ্রেস প্রার্থী অধীর চৌধুরী। পাশাপাশি ‘গ্যাংস্টার’দের সঙ্গে নিয়ে চমকে ধমকে ভোটের ময়দান দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন তিনি। নির্বাচন কমিশনের কাছে এবার এমনই অভিযোগ করেছেন তৃণমূল প্রার্থী অপূর্ব সরকার। শুধু তাই নয়, ভােটের ময়দানে অধীর অশ্লীল শব্দ প্রয়োগ করছেন বলেও অভিযোগ অপূর্বের।
ভোট ঘোষণা হওয়ার পর কংগ্রেসের প্রার্থী অধীর একাধিকবারই কান্দি বিধানসভা কেন্দ্রে যান। ইতিমধ্যেই তিনি সেখানে পদযাত্রা, কর্মীসভা করেছেন। এই অবস্থায় গত মঙ্গলবার তাঁর বিরুদ্ধে চাঞ্চল্যকর অভিযােগ তুলেছেন তৃণমূল প্রার্থী অপূর্ব সরকার। তিনি বলেন, গণতন্ত্র রক্ষা করার ব্যাপারে অধীরবাবু উল্টোপাল্টা বলছেন। কান্দিতে গ্যাংস্টারদের সঙ্গে নিয়েই ঘুরে বেড়াচ্ছেন তিনি। শুধু তাই নয়, সাধারণ ভোটার ও পুলিশের একাংশকে তিনি চমকিয়ে ধমকিয়ে কান্দিতে সন্ত্রাসের বাতাবরণ কায়েমের চেষ্টা করছেন অধীর। তাই এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনের কাছে লিখিতভাবে অভিযোগ জানিয়েছেন তিনি।
অন্যদিকে, ওইদিনই নির্বাচন কমিশনের কাছে অধীরের বিরুদ্ধে আরেকটি নালিশ করেন তৃণমূলের কান্দি মহকুমা সভাপতি গৌতম রায়। তিনি বলেন, মুর্শিদাবাদ জেলার রাজনীতিকে দূষিত করেছেন অধীর চৌধুরী। ২০০৫ সালে কান্দি পুরসভা নির্বাচনে এবং ২০০৬ সালে বিধানসভা নির্বাচনে তিনি কান্দিতে কংগ্রেস প্রার্থীর বিরুদ্ধে নির্দল দাঁড় করিয়ে ছিলেন। ওই সময় তিনি কংগ্রেসের সঙ্গে বেইমানি করেন। এবার হারবেন বুঝতে পেরেই কান্দি এসে দলছুট কংগ্রেস নেতা-কর্মীদের কুরুচিকর শব্দ ব্যবহার করে অপমান করছেন। একদিকে তিনি ভােটপ্রচারে বেরিয়ে চকোলেট বিলি করছেন, কীর্তন-সহ নানা ধর্মীয় অনুষ্ঠানে গিয়ে টাকা দিচ্ছেন। অন্যদিকে, বাইক বাহিনী নিয়ে দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। তাই তার বিরুদ্ধে নির্বাচনী বিধি ভঙ্গের অভিযোগ করেছি।
এখানেই শেষ নয়। বুধবার অধীরের বিরুদ্ধে ভোটের ময়দানে সাম্প্রদায়িক তাস খেলার অভিযোগ তোলেন তৃণমূলের জেলা সহ সভাপতি অশোক দাসও। তিনি বলেন, বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিভিন্ন মন্দির ও মসজিদে গিয়ে ভােটপ্রচার করছেন অধীরবাবু। তিনি ভােটের ময়দানে সাম্প্রদায়িক তাস খেলছেন। অভিযোগের ভিত্তিতে প্রশাসন জানিয়েছে, অধীরের বিরুদ্ধে এখনও পর্যন্ত নির্বাচনী বিধিভঙ্গের তিনটি অভিযোগ দাখিল হয়েছে। সেগুলো খতিয়ে দেখা হচ্ছে। অভিযোগের সারবত্তা মিললে অভিযুক্তকে শোকজ করা হবে। জেলাশাসক পি উলগানাথন বলেন, অভিযোগগুলো খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।