নিউটনকে প্লিজ ভুল প্রমাণ করুন। প্লিজ। অন্তত এখানে নিউটনের সূত্র মাফিক আর কিচ্ছু যেন না হয়। প্লিজ৷ প্রত্যেক ক্রিয়ারই সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া যেন না থাকে ৷ প্লিজ। আমরা ঘরপোড়া গরু। অপারেশ... Read more
এখন রাত দুটো। দিল্লি রাজভবনের সামনে ভীড় বাড়ছে৷ আম আদমিরা জড়ো হয়েছে। রাস্তায় বসে পরেছে। রাত লম্বা আজ। অশান্ত সময়ে যাদের নিয়ে প্রত্যাশা বাড়ে, যারা দ্বেষকে হারিয়ে দেশের রাজনীতি করার শপ... Read more
তখন দেশভাগ হয়ে গেছে। তিনি সপরিবারে এ পার বাংলায় চলে এসেছেন। কোথাও শান্তি নেই। দাঙ্গা লেগেছে। চোখের সামনে ঘটেছে অনেক হত্যালীলা। তিনি অনেক কষ্ট করে একটা বাড়ি ভাড়া পেলেন সুকিয়া স্ট্রিটে। একটা... Read more
ভারতের মাটিতে দাঁড়িয়ে কোনও দেশের নামে জিন্দাবাদ দেওয়া যাবে না? গতকাল বেঙ্গালুরুতে অমূল্যা লিওনা নামে তরুণীটিকে ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ বলার অপরাধে গ্রেপ্তার করার পর থেকে একথা আমার মনে ঘুরপা... Read more
গাড়ি বারান্দার উপরের খোলা জায়গা থেকে হাত নাড়তেন তিনি। ছিপছিপে চেহারায় রোদচশমা চোখে, কালো টুপি আর ধোপদুরস্ত পোশাক পরা মানুষটির বড্ড প্রিয় ছিল ওই খোলা বারান্দাটা। সেখানে বসে লেখালেখিও করতেন।... Read more
‘‘বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর নদে এল বান। শিব ঠাকুরের বিয়ে হবে তিন কন্যে দান।।’’ ভারতীয় ভাবনায় শিব দেবাদিদেব। ব্রহ্মা-বিষ্ণুর সঙ্গেই উচ্চারিত তাঁর নাম। এক দিকে মহাপ্রলয়ের দেবতা, অপর দিকে তিনি কল্... Read more
নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসুর ভাই বোনেদের মধ্যে মেজদা শরৎচন্দ্র বসুর সঙ্গে ছিল তাঁর অন্তরঙ্গতা। প্রথম থেকেই শরৎচন্দ্র বসু নেতাজীর বৈপ্লবিক চিন্তাধারাকে সমর্থন করতেন। দুজনের ব্যস্তময় জীবনেও জড়িয়ে থ... Read more
রাত্রি তার ঘন কালো পক্ষ বিস্তার করে দিয়েছে বিরাট এ কলকাতা মহানগরীর বুকে। কৃষ্ণপক্ষের রাত্রি। জনহীন রাস্তা যেন ঘুমন্ত অজগরের মতো গা এলিয়ে পড়ে আছে। সাড়া নেই, শব্দ নেই। … কিরীটী একা একা পথ অত... Read more
জানবাজার রাজবাড়ীর ইতিহাস শুরু শ্রী প্রীতরাম দাসের হাত ধরে। পলাশী-যুদ্ধের চার বছর পূর্বে ১৭৫৩ খ্ৰীষ্টাব্দে, এক দরিদ্রের গৃহে প্রীতরাম দাস জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা মাতা সম্বন্ধে বিশেষ কিছু জা... Read more
১৮৯৪ খ্রিস্টাব্দে স্বামী বিবেকানন্দ আমেরিকা থেকে সতীর্থ স্বামী শিবানন্দকে একটি চিঠিতে গুরু শ্রীরামকৃষ্ণ সম্পর্কে লিখছেন, ‘আমি তাঁর জন্মজন্মান্তরের দাসএই আমার পরম ভাগ্য। তাঁর একটা কথা বেদ-বেদ... Read more