১৯১৮ খ্রিস্টাব্দের ৯ই জুলাই শ্রীমতী তোশিকোর সঙ্গে রাসবিহারী বসুর বিবাহ সম্পন্ন হয়। ১৯২০-র ১৩ই অগস্ট জন্ম নেয় পুত্র মাশাহিদে, যাঁর ভারতীয় নাম ভারতচন্দ্র। ১৯২২-এর ১৪ই ডিসেম্বর জন্ম হয় মেয়ে ত... Read more
… ‘‘আপনাকে একটু খারাপ করে গাইতে হবে।’’ … স্বয়ং ছবির পরিচালকের এমন কথায় আকাশ থেকে পড়েছিলেন মানবেন্দ্র মুখোপাধ্যায়। ‘দেয়া নেয়া’ ছবির গান। ‘দোলে দো দুল দোলে ঝুলনা’। তারই রেকর্ডিং-এর আগে রিহার্... Read more
১৮৪৩ সাল। জোড়াসাঁকোর বাড়ির সম্মুখের অলিন্দে একটি আরাম কেদারায় বসে আছেন দেবেন্দ্র। সময় প্রায় মধ্যরাত্রি, সমস্ত গৃহটি অন্ধকার। বার্তাসে ধারালো শীতের ভাব, কিন্তু দেবেন্দ্ৰ শুধু পিরানের ওপর একটা... Read more
এনপিআর নিয়ে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির সঙ্গে সেটিং করেছেন বলে যারা কুৎসা করছেন তারাই কিন্তু দিল্লিতে একই বিষয় নিয়ে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের ডাকা বৈঠকে যোগ দিলেন। কংগ্রেস শাসিত... Read more
সুচিত্রা সেন কি ভারতের প্রথম ফেমিনিস্ট নায়িকা ছিলেন? তা নিয়ে দ্বিমত থাকতে পারে। কেউ বলতে পারেন যে, তিনি সত্যিই নিজের শর্তে কাজ করে গিয়েছেন। কেউ বলতে পারেন যে, তিনি শর্ত রেখেছিলেন ঠিকই, তব... Read more
নামী লেখকদের লেখা দিয়ে নিজের পত্রিকার পুজোসংখ্যা ভরাবেন, এমন ইচ্ছে বোধহয় বেশিরভাগ সম্পাদকই পোষণ করেন। কিন্তু নামীদের নাগাল পাওয়া কি অত সহজ? ব্যক্তিগত সম্পর্ক থাকলেও লেখকদের অলসতা অনেক সময় বা... Read more
‘কোথাও আমার হারিয়ে যাবার নেই মানার’ ঢঙে কখনও তিনি বিনা নিমন্ত্রণেই চলে যাচ্ছেন কোন অনুষ্ঠানে। কখনও ছুটির দিনে চলে যাচ্ছেন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে আবার কখনও বা রাজ্যের গুরুত্বপূর্ণ বিল আটকে বিধা... Read more
তিনি ছিলেন ছবির কথক। যেমন ছিলেন অবনীন্দ্রনাথ । কোন ঠাকুর? অবন ঠাকুর… যে ছবি লেখে? তেমনই বোধ হয়, কোন তপন… যে গল্প দেখায়? তরুণ মজুমদার বলেছিলেন, যখন ত্রিমূর্তি অর্থাৎ, সত্যজিৎ, মৃণাল ও ঋত্বি... Read more
শ্যামল মিত্রের মৃত্যুর পর হেমন্ত মুখোপাধ্যায় একটা ভাববার মতো কথা বলেছিলেন, “আমার পরে বাংলা রোম্যান্টিক গানে তো ও-ই ছিল।” কথাটার সত্যতা নিয়ে খুব যে ভাবার আছে তা নয়, কারণ ১৯৫৫-৫৬ থেকে ১৯৬৫-৬৬... Read more
পুরুলিয়া রাজনওয়াগড়ে সেই গোপীধ্বজ গাছটির সামনে একটি চেয়ার পেতে বসে থাকতেন মহাশ্বেতাদেবী। মোড়া টেনে বসতে বলতেন অন্যদের। শবর রমণীদের ঘরকন্নার কথা শুনতেন। ছোটখাট সুখ দুঃখ ভাগ করে নিতেন। সেই তল... Read more