২০১১-এর পর থেকে সময় যত এগিয়েছে, বঙ্গ রাজনীতিতে ততই প্রকট হয়ে উঠেছে সিপিএমের করুণ দশা। কমতে কমতে বিধায়ক ও সাংসদসংখ্যা গিয়ে পৌঁছেছে শূন্যয়। বামেদের থেকে মুখ ফিরিয়েছে সাধারণ মানুষ। এমতাবস্থায় ভোট বৈতরণী পার করতে রাজনৈতিক বিশ্লেষক চেয়ে নিয়োগ বিজ্ঞাপন দিল সিপিএম!
এহেন পরিস্থিতি দেখে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল। “সংগঠনটা নেই। সিপিএম বলে বাস্তবে কিছু নেই। গোটাটাই মিডিয়া আর সোশ্যাল মিডিয়া। এই বিজ্ঞাপন তারই প্রমাণ দিচ্ছে। অনিল বিশ্বাস যখন বেঁচে ছিলেন তখন কাগজে বিজ্ঞাপন দিয়ে মুখপত্রের সাংবাদিক নিতে হয়নি। অর্থাৎ এখন সংগঠনের সাপ্লাই লাইন বন্ধ। নতুন প্রজন্ম সিপিএমে আসতে চাইছে না। এটা দেউলিয়ার বিজ্ঞাপন”, বক্তব্য তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষের।
