মাঠের মধ্যে শুধু ১১ জন ক্রিকেটারকে নয়, মাঠের বাইরে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকেও নাড়িয়ে দিয়েছে ক্রিকেট জগতের ‘জায়ান্ট কিলার’ আফগানিস্তান। যার ফলে বোর্ড কর্তা থেকে শুরু করে খোদ নির্বাচকরা পর্যন্ত অস্থির এই আফগান আতঙ্কে! প্রথমে টেস্ট ম্যাচ এবং এখন ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজের শেষ অংশের জন্য বাংলাদেশ দল ঘোষণার মধ্যেই সেই অস্থিরতার প্রকাশ স্পষ্ট।
চট্টগ্রাম টেস্টের ১৫ জনের দল ঘোষণা করা হয়েছে। সেই দলে পেস বোলার রয়েছে তিনজন। অথচ একাদশে খেললেন না একজন পেসারও। এমন নয় যে চট্টগ্রামে গিয়ে পেসার না খেলানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে টিম ম্যানেজমেন্ট। সিদ্ধান্ত আগেই হয়েছে। তাহলে শুধু শুধু দলে তিনজন পেসারকে বয়ে বেড়ানো কেন?
উত্তর জানা গেল, এটা নাকি স্রেফ একটা ক্যামোফ্লেজ! অর্থাৎ আফগানিস্তান দল যাতে দলে এতগুলো পেসার দেখে মনে করে- বাংলাদেশ তাহলে পেস উইকেট বানাচ্ছে? আফগানিস্তানকে দোটানায় রাখতে গিয়ে প্রকৃত অর্থে বাংলাদেশ যা করল, তাকে এককথায় বলে নার্ভাসনেস! নিজের শক্তি সম্পর্কে নিজেই দুর্বল থাকলে কেবল অমন অপব্যয়ী সিদ্ধান্তের পথে হাঁটে দল!
টেস্ট ম্যাচে আফগানদের বিরুদ্ধে হার বাংলাদেশ দলকে বড় ধাক্কা দিয়েছিল। আর টি-টোয়েন্টিতে আফগানিস্তানের কাছে ২৫ রানের আরেকটি হার গোটা বাংলাদেশকেই কাঁপিয়ে দিয়েছে। এই লজ্জাজনক হারের পর পরের দুই ম্যাচের জন্য নির্বাচকরা যে ১৫ জনের দল দিয়েছেন তাতেই নাভার্স ব্রেকডাউনের চিত্র আর একবার ধরা পড়ে গিয়েছে।
বিস্ময়ের কারণ রয়েছে আরও।আফগানদের বিপক্ষে ২৫ রানে হারা ম্যাচে পেসার মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন সাফল্য পেয়েছেন। ৩৩ রানে তিনি শিকার করেছেন ৪ উইকেট। টি-টোয়েন্টির ক্যারিয়ারে এটি তাঁর সেরা সাফল্য। সেই ম্যাচে পেসার সাইফুদ্দিনের পারফরম্যান্স দেখে হঠাৎ নির্বাচকদের মনে হয়েছে আফগান চ্যালেঞ্জ জিততে হলে এখন পেসারদের দলে ভেড়াতে হবে। আর তাই রুবেল হোসেন ও শফিউল ইসলামকে জরুরি তলব করে চট্টগ্রাম নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
মাঠের মধ্যে শুধু ১১ জন ক্রিকেটারকে নয়, মাঠের বাইরে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকেও নাড়িয়ে দিয়েছে ক্রিকেট জগতের ‘জায়ান্ট কিলার’ আফগানিস্তান। যার ফলে বোর্ড কর্তা থেকে শুরু করে খোদ নির্বাচকরা পর্যন্ত অস্থির এই আফগান আতঙ্কে! প্রথমে টেস্ট ম্যাচ এবং এখন ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজের শেষ অংশের জন্য বাংলাদেশ দল ঘোষণার মধ্যেই সেই অস্থিরতার প্রকাশ স্পষ্ট।
চট্টগ্রাম টেস্টের ১৫ জনের দল ঘোষণা করা হয়েছে। সেই দলে পেস বোলার রয়েছে তিনজন। অথচ একাদশে খেললেন না একজন পেসারও। এমন নয় যে চট্টগ্রামে গিয়ে পেসার না খেলানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে টিম ম্যানেজমেন্ট। সিদ্ধান্ত আগেই হয়েছে। তাহলে শুধু শুধু দলে তিনজন পেসারকে বয়ে বেড়ানো কেন?
উত্তর জানা গেল, এটা নাকি স্রেফ একটা ক্যামোফ্লেজ! অর্থাৎ আফগানিস্তান দল যাতে দলে এতগুলো পেসার দেখে মনে করে- বাংলাদেশ তাহলে পেস উইকেট বানাচ্ছে? আফগানিস্তানকে দোটানায় রাখতে গিয়ে প্রকৃত অর্থে বাংলাদেশ যা করল, তাকে এককথায় বলে নার্ভাসনেস! নিজের শক্তি সম্পর্কে নিজেই দুর্বল থাকলে কেবল অমন অপব্যয়ী সিদ্ধান্তের পথে হাঁটে দল!
টেস্ট ম্যাচে আফগানদের বিরুদ্ধে হার বাংলাদেশ দলকে বড় ধাক্কা দিয়েছিল। আর টি-টোয়েন্টিতে আফগানিস্তানের কাছে ২৫ রানের আরেকটি হার গোটা বাংলাদেশকেই কাঁপিয়ে দিয়েছে। এই লজ্জাজনক হারের পর পরের দুই ম্যাচের জন্য নির্বাচকরা যে ১৫ জনের দল দিয়েছেন তাতেই নাভার্স ব্রেকডাউনের চিত্র আর একবার ধরা পড়ে গিয়েছে।
বিস্ময়ের কারণ রয়েছে আরও।আফগানদের বিপক্ষে ২৫ রানে হারা ম্যাচে পেসার মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন সাফল্য পেয়েছেন। ৩৩ রানে তিনি শিকার করেছেন ৪ উইকেট। টি-টোয়েন্টির ক্যারিয়ারে এটি তাঁর সেরা সাফল্য। সেই ম্যাচে পেসার সাইফুদ্দিনের পারফরম্যান্স দেখে হঠাৎ নির্বাচকদের মনে হয়েছে আফগান চ্যালেঞ্জ জিততে হলে এখন পেসারদের দলে ভেড়াতে হবে। আর তাই রুবেল হোসেন ও শফিউল ইসলামকে জরুরি তলব করে চট্টগ্রাম নিয়ে যাওয়া হয়েছে।