বিগত কয়েক বছরে বাংলার ‘প্রাথমিকে শিক্ষা’ ব্যবস্থার প্রভূত উন্নতি হয়েছে। মন্তব্য নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. অমর্ত্য সেনের।
সরকারি স্তরে রাজ্যের প্রাথমিক শিক্ষা নিয়ে প্রতীচী ট্রাস্টের রিপোর্টের মুখবন্ধে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ জানিয়েছেন, সারা রাজ্যেই স্কুলের সংখ্যাবৃদ্ধির সাহায্যে স্কুলশিক্ষার সুযোগ বাড়ানোর পাশাপাশি ছাত্র–শিক্ষক অনুপাতেও উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি ঘটেছে। রাজ্যের গড় অনুপাত এখন বেশ অনুকূল। ২৩ জন শিশু–পিছু একজন শিক্ষক।
ছাত্র–পিছু শিক্ষকের সংখ্যা বৃদ্ধির সঙ্গেই মিড–ডে মিল নিয়েও প্রশংসা করেছেন অমর্ত্য সেন। তিনি জানিয়েছেন, মিড–ডে মিল রূপায়ণে বেশ উন্নতি হয়েছে। পাশাপাশি শিশুদের ওপর বইয়ের বোঝা কমানোর পক্ষে সওয়াল করেছেন তিনি। পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি শিশুদের গান, বাজনা এবং অন্যান্য সাংস্কৃতিক শিক্ষা দেওয়ার বিষয়েও যেমন তিনি জোর দিয়েছেন, সেইসঙ্গে শিশুদের ভেতর ‘এটা আমার স্কুল’ এই বোধটা জাগিয়ে তোলার ওপরেরও জোর দিয়েছেন এই নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ।
উল্লেখ্য, প্রতীচী ইনস্টিটিউটের সমীক্ষায় বেসরকারি স্কুলের তথ্য ধরা পড়েনি।