করোনার জেরে ২১ দিন ব্যাপী লকডাউনে কৃষিকাজ স্তব্ধ হয়ে গেলে দেশে খাদ্যের অভাব প্রকট হয়ে উঠতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছিল। সেই জন্য কৃষিকাজকে এর আওতা থেকে বাদ রাখা হল। কৃষি সম্পর্কিত যাবতীয় কাজ একই রকম ভাবে চলবে বলে কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে জানানো হয়েছে।
ভারতের জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ ভাবে যুক্ত রয়েছেন কৃষিকাজে। লকডাউনের জেরে কৃষিকাজও স্তব্ধ হয়ে গেলে ক্ষতিগ্রস্ত হতেন লক্ষ লক্ষ কৃষক। এবং খাবারের আকাল হত গোটা দেশে।
কৃষিকাজকে লকডাউনের আওতা থেকে ছাড় দেওয়ায় গ্রামীণ ভারতের একটা বড় অংশ অর্থনৈতিক কারফিউ-এর হাত মুক্তি পেল বলে আশা করা হচ্ছে। কৃষিকাজকে এসেনশিয়াল সার্ভিসের আওতাভুক্ত করে একে লকডাউনের বাইরে রাখার কথা ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় সরকার।