বলেছিলেন ‘আচ্ছে দিন’ আনবেন। সেই ভরসা দিয়েই গত লোকসভা নির্বাচনে জনরায় পেয়েছিলেন। কিন্তু এখন আর সেই ভালো দিন আনার জন্য মাথা ঘামাচ্ছে না পদ্ম শিবির। এবারও দেশের রায় পেতে উগ্র জাতীয়তাবাদের আশ্রয় নিচ্ছে বিজেপি। নির্বাচন কমিশনের হাজার বারণ সত্বেও বিজেপির প্রচারে বার বার শোনা যাচ্ছে বালাকোট শত্রুঘাঁটি ধ্বংস, পুলওয়ামা হামলার বিষয়। গতকাল মহারাষ্ট্রের লাতুর জেলার অওদার এক জনসভাতে এর অন্যথা হল না। বিজেপি-র দলীয় সভাপতি অমিত শাহ আগেই বলেছিলেন, ‘বিজেপি ক্ষমতায় এলে জম্মু-কাশ্মীরে বিষেষ অধিকার সংক্রান্ত ৩৭০ এবনহ ৩৫ (এ) ধারা বাতিল করা হবে’। গতকাল প্রকাশিত বিজেপি-র ইস্তাহারেও তাই বলা হয়েছে।
[Total_Soft_Poll id=”2″]
নতুন ভোটারদের থেকে ভোট আদায়ে মনোযোগ দিয়েছিলেন মোদী গতকালের প্রচারে। ঘুরিয়ে নতুন ভোটদাতাদের জানিয়েছেন, “আপনাদের অমূল্য ভোট কি শহীদ বীর জওয়ানদের প্রতি উৎসর্গ হবে না?” বালাকোটে বায়ুসেনা হানা নিয়ে তথ্য জানতে চাওয়ায় বিরোধীদের আক্রমন করেন মোদী। এই বিষয়টি নিয়ে কমিশনে অভিযোগ করেছে সিপিএম-কংগ্রেসরাও।
মোদীকে পালটা দিয়েছেন ন্যাশানাল কনফারেন্স নেতা ওমর আবদুল্লা। তিনি বলছেন, “আমি আশা করব প্রথমবারের ভোটাররা প্রধানমন্ত্রীকে জিজ্ঞেস করবেন বালাকোটে কেন বায়ুসেনা হানা প্রয়োজন পড়ল? কেন উরি, পাঠানকোট, নাগরোটা ঘটনা বার বার ঘটছে?”
[Total_Soft_Poll id=”3”]