আগামী ১৬ মার্চ কলকাতায় আসছেন সিনিয়র উপনির্বাচন কমিশনার সুদীপ জৈন। এবার বাংলার লোকসভা নির্বাচনের দায়িত্বে আছেন তিনি। বুধবার একটি সাংবাদিক বৈঠকে অতিরিক্ত মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক সঞ্জয় বসু জানান, সুদীপ জৈন ওইদিন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের পাশাপাশি জেলাশাসক, পুলিশসুপারদের সাথে দেখা করবেন। বিকেলের দিকে বৈঠক করবেন রাজ্যের মুখ্য সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব এবং ডিজি-র সঙ্গে। নির্বাচনে এইবারই প্রথম বিশেষভাবে সক্ষম ভোটারদের দেখার জন্য একজন পর্যবেক্ষক থাকবেন। নির্বাচন কমিশনের নির্দেশে বিশেষভাবে সক্ষম ভোটারদের বুথে নিয়ে যেতেই হবে। তাঁদের জন্য বিভিন্ন ভোটে হুইলচেয়ারের ব্যবস্থা থাকছে। দৃষ্টিহীন ভোটারদের জন্য থাকছে ব্রেইল পদ্ধতি।
আগামীকালই রাজ্যে আসছে ১০ কোম্পানি বিএসএফ। শনিবার থেকেই তাঁরা রুটমার্চ শুরু করে দেবে। সেই ভিডিও নির্বাচন কমিশনকে পাঠাতে হবে। জেলায় জেলায় করা হয়েছে ‘ডিস্ট্রিক ইলেকশন ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম’। রাজ্যের প্রায় ৮ হাজার হোর্ডিং, ফেস্টুন সরিয়ে ফেলা হয়েছে। এছাড়াও মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরের তরফে একটি অ্যাপ তৈরি করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনে বলা হয়েছে যারা প্রার্থী হয়েছেন তাঁরা কেউই পদত্যাগ করতে পারবেন না। ভোটে জেতার ১৪ দিনের মধ্যে বিধানসভার অধ্যক্ষদের কাছে পত্র পাঠাতে হবে।