ভারতীয় দলে হার্দিক পান্ডিয়ার প্রত্যাবর্তনকে আগেই স্বাগত জানিয়েছিলেন। পান্ডিয়া ফিরে আসায় ভারতীয় দলে ভারসাম্যের উন্নতি হয়েছে, আগেই বলেছিলেন সুনীল গাভাসকার। রবিবার নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে শেষ একদিনের ম্যাচে ৮ নম্বরে নেমে পান্ডিয়ার মারকাটারি ইনিংস (২২ বলে ৪৫) দেখে আবার মুগ্ধ হলেন তিনি। শেষ মুহূর্তে পান্ডিয়া জ্বলে না উঠলে ভারত ২৫০ রানের গণ্ডি পেরোনো সম্ভব ছিল না। ৪৭তম ওভারে টড অ্যাসটেলকে টানা ৩টি ছয় মেরেছেন পান্ডিয়া। ট্রেন্ট বোল্টকে মিড উইকেটের ওপর দিয়ে বাউন্ডারি বা ম্যাট হেনরির ইয়র্কারে স্কুপ, সব মিলিয়ে ভারতীয় অলরাউন্ডারের ব্যাটিংয়ের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন সানি।
তাঁর কথায়, ‘আজ কিন্তু ওকে মরিয়া শট নিতে দেখিনি। খুব ভেবেচিন্তে খেলেছে। ওর অনবদ্য ইনিংস খুবই তৃপ্তি দিয়েছে। ড্রেসিংরুমের মুডটাই পাল্টে দিয়েছে ও।’ পান্ডিয়ার ইনিংস দেখে তাঁকে ব্যাটিং অর্ডারের ওপরে তুলতেও আপত্তি নেই গাভাসকারের, ‘শেষ ১০ ওভার নয়, যদি কখনও কখনও ১৫ ওভারের মতো খেলার সুযোগ পায় ও, সেক্ষেত্রে অতিরিক্ত ৫ ওভারে আরও ২৫ বা ৪৫ রানও উঠতে পারে।’ দারুণ ইনিংস খেলেছেন অম্বাতি রায়ডু। উইকেটে থিতু হতে অনেকটা সময় নিলেও আউট হয়েছেন ১১৩ বলে ৯০ রান করে। গাভাসকার মনে করেন, আগের ম্যাচের ভুল থেকে শিক্ষা নেননি রায়ডু এবং নিশ্চিতভাবেই হাতছাড়া করেছেন শতরান।




