দুর্গাপুজোর পর দেবীর কনিষ্ঠ কন্যার আরাধনায় ব্রতী হয় না, এমন বাঙালি পরিবার পাওয়া খড়ের গাদায় সূচ খোঁজার শামিল। তাই আশ্বিনের এই কোজাগরী পূর্ণিমার অন্য তাৎপর্য রয়েছে বঙ্গজীবনে। তাই ‘এসো মা লক্ষ্মী’ বলে দেবীকে ঘরে অধিষ্ঠান করতে অনুরোধ করেন সকল গৃহিণীরাই। তাঁকে ঘরে রাখার পাকা বন্দোবস্ত করতে ত্রুটি রাখেন না বাড়ির মা-কাকিমারা।
লক্ষ্মীপুজোর সময় ফলের বাজার একটু চড়াই থাকে। তবে এবার ফলের দাম সামান্য চড়া থাকলেও তা গায়ে ছ্যাঁকা দেয়নি মধ্যবিত্ত বাঙালির। বরং বেশ নিয়ন্ত্রণেই ছিল কলা, শসা, আপেল, নাসপাতি, আখ, নারকেলের দাম। পাশাপাশি, বাজারে চলে এসেছে আড়াইশো টাকার গোল্ডেন আপেল, দেড়শো টাকার কাশ্মীরি স্পেশাল। তবে মোটামুটি একশোর ভিতরেই ছিল অন্য আপেল। অন্যান্যবারের মত আকাশছোঁয়া দাম ছিল না কোনও ফলেরই। ফলে বাজারে গিয়ে দীর্ঘশ্বাস ফেলতে হয়নি কাউকেই।