২০২২ সালের ফেব্রুয়ারি মাস থেকে ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পে বাংলার উপভোক্তাদের মজুরির টাকা দেওয়া বন্ধ রয়েছে। পাওনার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৭০০ কোটি টাকা। আবাস যোজনার ক্ষেত্রেও ২০২২ সাল থেকেই প্রাপ্য মেটায়নি কেন্দ্র। সেখানেও ১১ লক্ষেরও বেশি বাড়ি তৈরির টাকা আটকে রাখা হয়েছে।
যা নিয়ে কেন্দ্র-রাজ্যের লড়াই দিল্লির রাজপথ পর্যন্ত পৌঁছে গিয়েছিল। সদ্য সমাপ্ত লোকসভা ভোটেও সেই প্রচার কাজে দিয়েছে বলেই মনে করছে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল। প্রাপ্য আদায়ে সেই লড়াইকে এবার ত্রিমুখী করার পরিকল্পনা নিয়েছে তারা। সংসদের ভিতরে ইন্ডিয়া জোটের শরিকদের সঙ্গে এ বিষয়ে এক হয়ে লড়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি রাজ্য প্রশাসনও এই ইস্যুতে চাপ বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে। নবান্ন সেই সংক্রান্ত নথি তৈরির কাজ নতুন ভাবে শুরু করেছে। এই অবস্থায় আজ, মঙ্গলবার নবান্নে প্রশাসনিক বৈঠক করবেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানেও এই বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশ দিতে পারেন তিনি।