দেশজুড়ে তখন করোনা অতিমহামীর সংক্রমণ আকাশ ছুঁয়েছে। অকারণে যাতে মানুষজন রাস্তায় না বেরোন, বাসে-ট্রেন সওয়ার না হন, তার জন্যই বেশ কিছু লোকাল ট্রেনের ভাড়া বাড়িয়েছিল রেল।
২-১ টাকা নয়, কিছু কিছু রুটে রীতিমতো তিনগুণ বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল ভাড়া। অতিমহামারী বিদায় নিলেও সেই বর্ধিত ভাড়া হাওড়া শাখার ট্রেনের ক্ষেত্রে আর কমেনি।
উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, হাওড়া শাখার একটি যাত্রীবাহী ট্রেন কাটোয়া থেকে মুর্শিদাবাদ জেলার আজিমগঞ্জ পর্যন্ত ১০ কিলোমিটার দূরত্ব ভ্রমণ করলে তার জন্য ভাড়া নেওয়া হয় ৩০ টাকা। কিন্তু শিয়ালদা ডিভিশনের প্যাসেঞ্জার ট্রেনের ক্ষেত্রে এই একই পরিমাণ দূরত্ব যেতে ভাড়া গুনতে হয় ১০ টাকা।
কিছু কিছু যাত্রীবাহী ট্রেনের ক্ষেত্রে ভাড়া না কমা যাত্রীদের সঙ্গে অন্যায্য আচরণ এবং তাঁদের উপর অতিরিক্ত করের বোঝা চাপানো ।