কোভ্যাক্সিন’-এর তৃতীয় পর্যায়ের পরীক্ষা চালানোর জন্য ভারতের ওষুধ নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ ডিসিজিআই-এর ছাড়পত্র পেয়েছে ভারত বায়োটেক। প্রথম ও দ্বিতীয় পর্যায়ের পরীক্ষার তথ্য দিয়ে গত ২ অক্টোবর ডিসিজিআই-এর ছাড়পত্র চেয়েছিল ভারত বায়োটেক। সেই তথ্য খতিয়ে দেখার পরেই তৃতীয় পর্যায়ের ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
এদিকে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিশিল্ড-সহ করোনার একাধিক সম্ভাব্য টিকা তৈরির বরাত রয়েছে সিরামের হাতে। বিশেষজ্ঞেরা বলছেন, টিকা বণ্টনের বিষয়টি নিয়ে ভবিষ্যদ্বাণী করা মুশকিল। প্রথমত টিকা আবিষ্কার হয়নি। দ্বিতীয়ত, টিকার দাম কী হবে, কেউ জানে না। টিকা এলে সরকার তা বিনামূল্যে দেওয়ার জায়গায় থাকবে, নাকি ভর্তুকি দিয়ে টিকা বাজারে ছাড়বে— পুরোটাই জল্পনার স্তরে।
অন্যদিকে কোভিড রোগীদের সারিয়ে তুলতে ‘মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডি’ তৈরি করার লক্ষ্যে জার্মান ওষুধ নির্মাতা সংস্থা মের্ক এবং আইএভিআই নামে নিউ ইয়র্কের একটি অলাভজনক স্বাস্থ্য-গবেষণা সংস্থার সঙ্গে চুক্তি করল পুণের সিরাম ইনস্টিটিউট।