মমতার হাত ধরেই বদলে গেছে পিজি এবং এম আর বাঙুর হাসপাতাল। আগের তুলনায় এখন আরও অনেক উন্নত হয়েছে পরিষেবা। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ বিনামূল্যে পরিষেবা পাচ্ছেন। যেমন বেড়েছে শয্যার সংখ্যা, তেমনই বেড়েছে পরিষেবার পরিধি। সাধারণ মানুষ যেভাবে মমতার সৌজন্যে উন্নত পরিষেবা পাচ্ছেন তার প্রভাব যে ভোটব্যাঙ্কে পড়বে এমনই জানাচ্ছেন সাধারণ মানুষ।
দক্ষিণ ২৪ পরগণার জেলা হাসপাতাল হয়েও বাঙুর হাসপাতাল মেডিক্যাল কলেজ পর্যায়ের পরিষেবা দিচ্ছে। সুপার স্পেশালিটি পরিষেবার জন্যে নতুন বিল্ডিং তৈরি হয়েছে। ওপিডিতে থিকথিক করছে ভিড়। সেখানে চিকিৎসা করাতে আসা এক ব্যক্তি জানিয়েছেন বাম জমানার থেকে রাস্তাঘাট এখন অনেক ভালো হয়েছে, চিকিৎসা উন্নত হয়েছে। মমতাদির অনেক প্রকল্পে আমরা উপকৃত হয়েছি। আমার পরিবারে একজন কন্যাশ্রী পেয়েছে। সবুজসাথীর সাইকেলও পেয়েছে। কিন্তু সবচেয়ে আমার ভালো লেগেছে এখানকার পরিবেশ। উন্নয়নের এই ধারা বজায় রাখতে দিদিকে জেতাতেই হবে”।
এই একই চিত্র পিজিতেও। সেখানে চিকিৎসা করাতে আসা একজন জানালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্যেই এখন আগের তুলনায় আরও অনেক বেশি উন্নত চিকিৎসা পাওয়া যায়। আমরা আগে যা পেতাম না দিদি আমাদের তাই দিয়েছেন। রাস্তাঘাট আলো শিক্ষা স্বাস্থ্য সবকিছু দিয়ে আমাদের ভরিয়ে দিয়েছেন উনি। উনিই জিতবেন আবার।
ক্ষমতায় এসে স্বাস্থ্যের উন্নয়নকেই পাখির চোখ করেছিলেন মমতা। তাঁর কথা রেখেছেন তিনি। স্বাস্থ্যসাথী প্রকল্পে উপকৃত হয়েছেন বহু মানুষ। যেভাবে বাংলার মানুষকে দু’হাত ভরে দিয়েছেন মমতা ভোটবাক্সে সাধারন মানুষ তাঁর এই অবদানের প্রতিদান দেবেন।