আমেরিকার সঙ্গে ইরানের সম্পর্ক কেমন ? তা আর নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না ৷ সরাসরি না হলেও ছায়াযুদ্ধ লেগেই থাকে এই দু’দেশের মধ্যে ৷ ইরানকে কোনঠাসা করতে সব দিক থেকেই নেমে পড়েছে আমেরিকা ৷
শুক্রবার ইরাকের মাটিতে মার্কিন রকেট হামলায় মৃত্যু হয় ইরানি কুদস ফোর্সের প্রধান জেনারেল কাসেম সুলেমানির ৷ বাগদাদ বিমানবন্দরের খুব কাছেই এদিন এই হামলা চালায় মার্কিন সেনা ৷ প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের গোপন নির্দেশেই এই হামলা বলে বেশ কয়েকটি রিপোর্টে তা জানা গিয়েছে ৷
সুলেমানির হত্যা ঘিরে রীতিমতো তোলপাড় বিশ্ব রাজনীতি। ইরানি জেনারেলের মৃত্যু বিশ্বজুড়ে তেলের দামেও প্রভাব ফেলবে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা ৷ ইতিমধ্যে বিভিন্ন দেশে তার প্রভাব দেখা দিয়েছে ৷ পেট্রোলে সার্জ প্রাইজ ৪ শতাংশ পর্যন্ত গিয়ে ঠেকেছে ৷
বাগদাদের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সামনে এমন হানার জেরে মার্কিনী সেনার চরম সমালোচনায় নেমেছে পপুলার মোবিলাইজিং ফোর্স। এই হামলায় মৃত্যু হয়েছে সোলেমানি-সহ মোট ৭ জনের। জানা গিয়েছে, বাগদাদ বিমানবন্দরে সোলেমানির আসবার কথা ছিল। আর তাঁকে সাদরে গ্রহণ করতে পপুলার মোবিলাইজিং ফোর্সের নেতা আবু মাহাদি বিমানবন্দরে পৌঁছে যান। আর দুই ইরান সমর্থিত ফোর্সের নেতা এক জোট হতেই মার্কিনী সেনা হামলা চালায় বাগদাদ বিমাবন্দরে। সেখানেই দুই তাবড় সেনাপ্রধানের মৃত্যু হয়।
মার্কিন হানায় মৃত্যু ইরানি জেনারেলের – প্রভাব পড়তে পারে বিশ্বজুড়ে তেলের দামেও
আমেরিকার সঙ্গে ইরানের সম্পর্ক কেমন ? তা আর নতুন করে বলার অপেক্ষা রাখে না ৷ সরাসরি না হলেও ছায়াযুদ্ধ লেগেই থাকে এই দু’দেশের মধ্যে ৷ ইরানকে কোনঠাসা করতে সব দিক থেকেই নেমে পড়েছে আমেরিকা ৷
শুক্রবার ইরাকের মাটিতে মার্কিন রকেট হামলায় মৃত্যু হয় ইরানি কুদস ফোর্সের প্রধান জেনারেল কাসেম সুলেমানির ৷ বাগদাদ বিমানবন্দরের খুব কাছেই এদিন এই হামলা চালায় মার্কিন সেনা ৷ প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের গোপন নির্দেশেই এই হামলা বলে বেশ কয়েকটি রিপোর্টে তা জানা গিয়েছে ৷
সুলেমানির হত্যা ঘিরে রীতিমতো তোলপাড় বিশ্ব রাজনীতি। ইরানি জেনারেলের মৃত্যু বিশ্বজুড়ে তেলের দামেও প্রভাব ফেলবে বলে মনে করছেন অর্থনীতিবিদরা ৷ ইতিমধ্যে বিভিন্ন দেশে তার প্রভাব দেখা দিয়েছে ৷ পেট্রোলে সার্জ প্রাইজ ৪ শতাংশ পর্যন্ত গিয়ে ঠেকেছে ৷
বাগদাদের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সামনে এমন হানার জেরে মার্কিনী সেনার চরম সমালোচনায় নেমেছে পপুলার মোবিলাইজিং ফোর্স। এই হামলায় মৃত্যু হয়েছে সোলেমানি-সহ মোট ৭ জনের। জানা গিয়েছে, বাগদাদ বিমানবন্দরে সোলেমানির আসবার কথা ছিল। আর তাঁকে সাদরে গ্রহণ করতে পপুলার মোবিলাইজিং ফোর্সের নেতা আবু মাহাদি বিমানবন্দরে পৌঁছে যান। আর দুই ইরান সমর্থিত ফোর্সের নেতা এক জোট হতেই মার্কিনী সেনা হামলা চালায় বাগদাদ বিমাবন্দরে। সেখানেই দুই তাবড় সেনাপ্রধানের মৃত্যু হয়।