নস্টালজিয়া, কথোপকথন, আবেগে ভরা এক সন্ধ্যা। ছিল কথার খেলার, ছিল গানের কলির আনাগোনা। তার মধ্যেই ছিল প্রশ্ন-উত্তরের ঘনঘটা। ছিল উপহারের বর্ণ ছটা। ডালহৌসি হাউস প্রাঙ্গন ছিল রঙে ভরা। ভারত তথা বিশ্বের বিখ্যাত কুইজ মাস্টার ডেরেক ও’ব্রায়েনের হাত ধরে অনুষ্ঠিত হল ‘নীল ও’ব্রায়েন ডিআই ওপেন কুইজ’। তাঁকে যোগ্য সঙ্গত দিয়ে গেলেন রাইসা ও’ব্রায়েন।
এদিনের সন্ধ্যায় বহু প্রতিযোগীর সমন্বয় ঘটেছিল। সেখানে ছিল যেমন স্কুল ছাত্র-ছাত্রী তেমনই ছিলেন বহু পোড় খাওয়া প্রতিযোগী। তাঁদের মধ্যে ৩০টি প্রশ্ন-উত্তর চলে ডেরক ও রাইসার তত্বাবধানে। সেখান থেকেই বেছে নেওয়া হয় ৮টি টিমকে। সেই তালিকায় ছিল কুইজ লাভার্স অফ কলকাতা, ব্যাপক ব্যথা, প্রজাপতি বিস্কুট, উম্প ব্যাম্প ফিজ, হ্যাসট্যাগ দ্যাট, শৌখিন, ডিআই-এ ও ম্যাকগুফিন্স। তাঁদের মধ্যে চলে টানটান লড়াই।
চার রাউন্ডে চলে লড়াই। লড়াইয়ের শেষে কুইজ লাভার্স অফ কলকাতা, ব্যাপক ব্যথা, শৌখিন ও ম্যাকগুফিন্স পৌঁছায় পরের রাউন্ডে। শুরু হয় তাঁদের মধ্যে জেতার লড়াই। সেখানেই শেষ অবধি লড়াই চলে কুইজ লাভার্স অফ কলকাতা ও ম্যাকগুফিন্স। সেই হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের শেষে শেষ হাসি হাসেন কুইজ লাভার্স অফ কলকাতার প্রতিযোগীরা।
তাঁদের মধ্যে চলে টানটান লড়াই। চার রাউন্ডে চলে লড়াই। লড়াইয়ের শেষে কুইজ লাভার্স অফ কলকাতা, ব্যাপক ব্যথা, শৌখিন ও ম্যাকগুফিন্স পৌঁছায় পরের রাউন্ডে। শুরু হয় তাঁদের মধ্যে জেতার লড়াই। সেখানেই শেষ অবধি লড়াই চলে কুইজ লাভার্স অফ কলকাতা ও ম্যাকগুফিন্স। সেই হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের শেষে শেষ হাসি হাসেন কুইজ লাভার্স অফ কলকাতার প্রতিযোগীরা।
১৯৬০ সালে নীল ও’ব্রায়েনের হাত ধরে শুরু হয় এই কুইজ প্রতিযোগিতা। এই বিখ্যাত প্রতিযোগিতা দেশের মধ্যে দ্বিতীয় প্রাচীন কুইজ প্রতিযোগিতা। এই বছর এটি ৪৯ বছরে পা দিল। এদিনের বর্ণময় সন্ধ্যার গ্র্যান্ড মাস্টার ছিলেন ব্যারি ও’ব্রায়েন।
সমস্ত অনুষ্ঠানটি মাতিয়ে রেখেছিলেন ডেরেক ও’ব্রায়েন। তাঁর সৃজনশীলতা, বাকপটুতা, কথার লড়াই মাতিয়ে রেখেছিল এদিনের সন্ধ্যা। দর্শকদের জন্য ছিল প্রশ্নের ঢালি। তাঁদের সামনেও ছিল উপহারের হাতছানি। এদিন সন্ধ্যায় ডেরেক বুঝিয়ে দিয়ে গেলেন কেন তাঁকে অন্যতম সেরা কুইজ মাস্টার বলা হয়।