হাজরা ল কলেজের অদূরে স্কুটারে চাপলেন মমতা। গন্তব্য নিকটস্থ গড়চার গুরুদ্বার। সেখানে চাদর চড়ালেন তিনি। কুশল বিনিময় করলেন শিখ ধর্মগুরুদের সঙ্গে।
গড়চার গুরুদ্বারে চাদর চড়ানোর পর স্কুটিতে চেপে মিছিলের কাছে ফিরে আসেন মমতা। হাজরা ল’কলেজের কাছে অপেক্ষা করছিল মিছিল।
হাজরা থেকে যে মিছিল শুরু হয়, তার প্রথমেই রয়েছেন মমতা। পাশে বিভিন্ন ধর্মের প্রতিনিধিরা। তারই পিছনে অভিষেক। তাঁর পাশে হাঁটছেন রাজ্যের বিভিন্ন মন্ত্রী এবং তৃণমূলের নেতা।
এই মিছিলকে স্বাগত জানিয়েছেন রাজ্যের রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। তাঁর কথায়, সব জায়গায় শান্তি এবং সম্প্রীতি বজায় রাখাই প্রথম কর্তব্য। কোন জিনিস যদি বাংলা বা ভারতকে জুড়ে রাখে, তার জন্য যদি সম্প্রীতি বজায় থাকে, তাহলে তিনি সেটাকে স্বাগত জানাবেন। সরকারের সঙ্গে রাজভবনের সম্পর্কের সমীকরণ রাজ্যপালের এই মন্তব্যের পর কিছুটা বদলাবে বলে ধারণা।
ইতিমধ্যে সংহতি মিছিল হাজরা থেকে শুরু হয়ে গিয়েছে। তা ধীরে ধীরে এগিয়ে চলবে পার্ক সার্কাসের দিকে। কলকাতা শহর ছাড়াও রাজ্যের জেলায় জেলায় এবং ব্লকে ব্লকে এই মিছিল হচ্ছে বলেই জানা গিয়েছে।