রেকর্ড অঙ্কের অর্থ খরচ করে সম্প্রতি টুইটার কিনেছেন তিনি। দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক লোকসানের ছবি পালটাতে মাইক্রো ব্লগিং সাইটের নিয়মে একাধিক বদলও এনেছেন। কিন্তু এই কারণে নানা মহলে সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে ইলন মাস্ককে। এই পরিস্থিতিতে তাঁর টুইটার ছেড়ে দেওয়া উচিত কিনা টুইটার ইউজারদের থেকেই সেই প্রশ্নের উত্তর জানতে চেয়েছিলেন তিনি। ভোটের ফলাফলে ডাহা ফেল করে নাকি সিইও হিসেবে টুইটারে নিজের ভবিষ্যৎ নিয়ে নতুন করে চিন্তাভাবনা শুরু করে দিয়েছেন মার্কিন ধনকুবের। বুধবার টুইট করে জানিয়েও দিলেন সেই কথা।
তাঁকে সিইও হিসেবে দেখতে চান না ৫৭.৫ শতাংশ টুইটার ইউজার। ভোটে হারের পরই একটি সংবাদমাধ্যমের খবরে মাস্কের টুইটার ছাড়ার জল্পনা জোড়ালো হয়। যেখানে দাবি করা হয়েছিল, ভোটে হারার পর থেকেই নাকি নতুন সিইওর খোঁজ শুরু করেছেন মাস্ক। তবে এদিন মাস্ক টুইট করে জানিয়ে দিলেন ঠিক কখন তিনি এই প্ল্যাটফর্মের সিইও পদ ছাড়বেন। তিনি লেখেন, ‘টুইটারের দায়িত্ব নেওয়ার জন্য আমার মতো একজন বোকা ব্যক্তি খুঁজে পেলেই সিইও পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে দেব। তারপর আমি শুধু সফটওয়্য়ার আর সার্ভার টিমের দেখভাল করব।’ তবে কি সত্যিই তিনি এমন কোনও পদক্ষেপ করতে চলেছেন? তুঙ্গে জল্পনা।
