তিনি মোদী ঘনিষ্ঠ। সাম্প্রতিক সময়ে তাঁর ব্যবসায়িক সাফল্যও ক্রমে বেড়েই চলেছে। এমনকী বিশ্বের ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় অ্যামাজন কর্ণধার জেফ বেজোসকে সরিয়ে দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছেন ভারতের ধনকুবের ব্যবসায়ী গৌতম আদানি। তাঁর এই শ্রীবৃদ্ধি অর্থ সঞ্চয়ের পরিমাণের দিক থেকে ১৯৮০ সালের জাপানি কর্তৃত্বই হোক আর তার পরবর্তী সময়ে দীর্ঘ ২০ বছর চীনের দাপাদাপিকেও ছাপিয়ে গিয়েছে।
তবে তাঁকে নিয়ে দেশ-বিদেশে বিতর্কও রয়েছে বিস্তর। দেশের বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির অভিযোগ, একের পর এক সরকারি সংস্থা কেন্দ্রীয় সরকার আদানির মতো দু-চারজন শিল্পপতির কাছে বেচে দিচ্ছে। আদানির এই বিপুল পরিমাণ ধন-সম্পদের উৎস কী, বিতর্ক রয়েছে তা নিয়েও। তাঁর একাধিক সংস্থার বিরুদ্ধে টাকা নয়ছয়ের অভিযোগ রয়েছে। অভিযোগ আছে বিদেশি বিনিয়োগ নিয়েও। এইসব কারণেই বিশেষজ্ঞ মহলের একাংশ দাবি তুলেছে কেন্দ্রীয় সরকার বা ব্যক্তিগতভাবে আদানির সমস্ত তথ্য দেশবাসীকে জানাতে হবে, যাতে তা নিয়ে কোনও অস্বচ্ছতা না থাকে।