বিহারে বিজেপি-জেডিইউ জোট সরকারের পতন। আজ মঙ্গলবারই রাজ্যপালের কাছে মুখ্যমন্ত্রী পদ থেকে ইস্তফা দিতে চলেছেন জেডিইউ প্রধান নীতীশ কুমার। বিহারের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও অমিত শাহকে খোঁচা দিলেন তৃণমূলের রাজ্যসভার দলনেতা তথা প্রধান জাতীয় মুখপাত্র ডেরেক ও ব্রায়েন।
এদিন টুইটে ডেরেক লেখেন, ‘বাদল অধিবেশন চারদিন আগে বন্ধ করে দেওয়া ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও অমিত শাহের পালিয়ে যাওয়ার পিছনে আরেকটি অন্যতম বড় কারণ বিহারে সরকারে পতন।’
মহারাষ্ট্রে মহাবিকাশ আঘাডী সরকার ফেলে বিজেপি-শিবসেনা সরকার তৈরি হয়েছে, তা খুব বেশি দিনের কথা নয়। কিন্তু সেই ঘটনার রেশ মিটতে না মিটতেই দিল্লির সঙ্গে পটনার দূরত্ব যে এতটা বেড়ে যাবে, কল্পনা করেননি গেরুয়া শিবিরের ম্যানেজারেরা। আরসিপি সিংহকে নিয়ে বিজেপি-জেডিইউ সম্পর্কে টানাপড়েন শুরু হলেও সমস্যা যে আজকের নয়, বলাই বাহুল্য। এই পরিস্থিতিতে আবার তেজস্বী যাদবের সঙ্গে হাত মিলিয়ে অ্যানে মার্গের (বিহারের মুখ্যমন্ত্রীর বাসভবন) বাড়িতেই থাকা নিশ্চিত করতে চলেছেন নীতীশ। অন্তত, এখনও পর্যন্ত রাজনৈতিক গতিপ্রকৃতি সে দিকেই ইঙ্গিত করছে।