পুরনির্বাচনের একদিন আগেই এক অডিয়োতে তাঁর নাম জড়িয়েছিল তাঁর। আর এবারে সাংবাদিকদের প্রশ্নের মুখে ফের মেজাজ হারালেন সাংসদ শিশির অধিকারী অকথ্য ভাষায় (শু..র বা..) প্রশাসনের শীর্ষকর্তাদের গালাগালি করলেন অধিকারী পরিবারের কর্তা৷।রবিবার ভোট দিতে বেরিয়েছিলেন শিশির অধিকারী৷ ভোট দিয়ে ফেরার পথে সংবাদমাধ্যম খবর সংগ্রহের উদ্দেশে তাঁকে প্রশ্ন করেন৷ তাতেই মেজাজ হারান শিশির৷ অভিযোগ করেন, বুথে ভোট দেওয়ার পরেও ভোটাররা থেকে যাচ্ছে৷ কিন্তু পুলিশ-প্রশাসন-নির্বাচন কমিশন কোনওরকম পদক্ষেপ করছে না৷ এই ঘটনাই প্রমাণ করছে কীভাবে ভোট লুঠ হচ্ছে৷
পাশাপাশি, শিশিরের চ্যালেঞ্জ, “আমি কোনও ছোটখাট পুলিসের গায়ে হাত দিতে চাই না৷ বড় কর্তাদের দেখে নেব৷ ভোট লুঠ হচ্ছে, অথচ কেউ কোনও পদক্ষেপ করছে না৷” এটা কার নির্দেশে? প্রশ্ন শিশিরের৷ যখন রাজ্যের গণতান্ত্রিক পরিবেশ নিয়ে কেউ কোনও প্রশ্ন করার সুযোগ পায় না, তখনই নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট না করা শিশির অধিকারীর মন্তব্য, এ রাজ্যে গণতন্ত্র নেই৷ এরপরই সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিদের আঙুল তুলে শাসিয়ে তাঁর মন্তব্য, “যা করেছেন আপনারা শু… তা মেনে নেওয়া যায় না৷”