পাকিস্তানের খেলোয়ারদের দাপটে ৩২৬ রানের জবাবে ইংল্যান্ড অলআউট হয় ২১৯ রানে। ১০৭ রানে এগিয়ে থেকে দ্বিতীয় ইনিংস শুরু করে পাকিস্তান। তৃতীয় দিন ব্যাট করে বিপক্ষের সামনে বড় রানের লক্ষ্য দেওয়ার সুযোগ ছিল তাদের। যদিও সেই সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে পারেনি আজহার আলির দল। দ্বিতীয় ইনিংসে আট উইকেট হারিয়ে তাদের রান ১৩৭।
দ্বিতীয় দিনে শুরু থেকেই শাহিন শাহ ও আব্বাসের সুইংয়ে বিভ্রান্ত হয়ে ধৈর্য হারান পোপ। সামনের পায়ের বল ড্রাইভ করতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দেন গালিতে। সেই নড়বড়ে ইংল্যান্ড ব্যাটিং লাইন আপের ফায়দা তোলেন ইয়াসির ও শাদাব। স্লিপ অঞ্চলে দুরন্ত ক্যাচ নিয়ে বিপক্ষের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করেন আসাদ শাফিক। কিন্তু আট উইকেট হারিয়ে তাঁরাই এখন বিপদে।
অন্য দিকে শক্তিশালী পেস বিভাগ থাকা সত্ত্বেও পাকিস্তানের বিরুদ্ধে প্রথম ইনিংসে সফল হতে পারেনি ইংল্যান্ড। একই পিচে ইংল্যান্ডের উপরের সারির ব্যাটসম্যানদের ফিরিয়ে চমকে দিয়েছে পাক পেস বিভাগ। প্রথম দিন উইকেট না পেলেও টানা ৯০ মাইল প্রতি ঘণ্টায় বল করে নজর কেড়েছেন নাসিম শাহ। দ্বিতীয় দিন তাঁর গতি ও সুইংয়ে পরাস্ত হয়েই ফেরেন পোপ। অথচ আর্চারের গড় গতি ছিল ৮০ থেকে ৯০ মাইল প্রতি ঘণ্টার মধ্যে।