ঘোষণা অনুযায়ী সোমবারই দেশ জুড়ে পালিত হচ্ছে ঈদ। সুন্নি ক্লেরিক খলিদ রশিদ ফারাঙ্গি মেহলি দেশের সব মুসলিমদের কাছে আর্জি জানিয়েছেন যাতে প্রত্যেকে বাড়িতে থাকেন, কারও সঙ্গে হাত না মেলান ও কোলাকুলি না করেন। ঈদের জন্য জমানো টাকার অর্ধেকটাই দরিদ্রদের দান করার কথাও বলেছেন তিনি।
এবার খুশির ঈদ একটু অন্যরকম। রমজানেও বাড়ি থেকে বেরতে পারেননি কেউ। বাড়িতে বসেই সেরেছেন ইফতার। আর ঈদেও সেরকমই নির্দেশ দিল ভারতের মুসলিম ধর্মগুরুরা।
লখনউতে মাংসের দোকান খুলতে দেওয়া হচ্ছে না। সেই প্রসঙ্গে ওই ক্লেরিক বলেন, ‘অন্যান্য দোকান যদি খুলতে দেওয়া হয়, তাহলে মাংসের দোকানও খুলতে দেওয়া উচিৎ। মাংসের দোকান থেকেও বহু মানুষ রোজগার করেন।’
তিনি আরও জানিয়েছেন যে ইতিহাসে এই প্রথমবার ঈদে কোনও জমায়েত হবে না। তিনি জানিয়েছেন, এদিন কেউ মসজিদে যাবেন না, কোনও প্রার্থনাও হবে না। লকডাউনে রমজানেও কেউ বাড়ি থেকে বেরোননি বলে জানিয়েছেন তিনি।