উম্পুন নিয়ে বেশ কিছু তথ্য প্রকাশ করেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। নাসা-র উপগ্রহ ‘অ্যাকোয়া’ সম্প্রতি ভারত মহাসাগরের উপর থেকে ছবি পাঠিয়েছিল। সেখানে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ থেকে আবহবিদরা ধারণা করেন, শক্তিশালী ক্রান্তীয় ঘূর্ণিঝড় হয়ে আছড়ে পড়বে উম্পুন। নাসা-র বিজ্ঞানীদের পূর্বাভাস ছিল, এর ফলে ভারী বর্ষণ হবে।
দু’বছরে এটা বঙ্গোপসাগরের উপর সৃষ্টি হওয়া দ্বিতীয় প্রাক-বর্ষা ঘূর্ণিঝড়। উম্পুন শব্দের অর্থ ‘আকাশ’। এই ঘূর্ণিঝড়ের নামকরণ করেছে থাইল্যান্ড।
আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রের খবর, ‘সুপার সাইক্লোনিক স্টর্ম’ থেকে আমপান এখন ‘এক্সট্রিমলি সিভিয়র সাইক্লোনিক স্টর্ম’-এ পরিণত হয়েছে। কিছুটা শক্তি হারালেও এখন ‘অতি মারাত্মক’ চেহারা নিয়েই দিঘা থেকে বাংলাদেশের হাতিয়া দ্বীপের মধ্যবর্তী কোনও অঞ্চলে বুধবার বিকেল অথবা সন্ধ্যার মধ্যে আছড়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।