বাংলা সাহিত্য ও সাংবাদিকতা – এই দুই বিষয়েও বিদ্যাসাগর নতুন ধারার প্রবর্তক ছিলেন। তাঁর মৌলিক রচনার সংখ্যা খুব একটা বেশি নয়। তিনিই প্রধানতঃ আধুনিক বাংলা গদ্যের সৃষ্টিকর্তা ছিলেন। তিনি প্রত্যক্ষভাবে সাংবাদিকতা করেননি বটে, কিন্তু অনেকগুলো বাংলা ও ইংরেজি সাময়িকপত্র পরিচালনায় সক্রিয়ভাবে সাহায্য করেছিলেন – সেগুলির মধ্যে সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য ছিল বাংলা ‘সোমপ্রকাশ’ ও ইংরেজি ‘হিন্দু প্যাট্রিয়ট’। তিনি আধুনিক ছাপাখানা ও মুদ্রণযন্ত্র সম্বন্ধে বিশেষ আগ্রহী ছিলেন। অনেকে হয়ত শুনে অবাক হবেন যে, এই প্রখ্যাত পণ্ডিতই বাংলা মুদ্রাক্ষর ও তার সাজানোর কৌশলকে আধুনিক রূপ দিয়েছিলেন। সরকারি চাকরি ছাড়ার পরে বিদ্যাসাগর বই লেখা ও বই প্রকাশ করার কাজে বেশি ব্যস্ত থাকতেন। তিনি যে শুধুমাত্র বই লিখতেন তা নয়, ছাপার কাজকর্মও খুব ভালো বুঝতেন। তিনি নিজে ‘সংস্কৃত প্রেস’ নামে একটি প্রেস স্থাপন করেছিলেন এবং সেই প্রেস থেকে ছাপা বইপত্র বিক্রির জন্য ‘সংস্কৃত প্রেস ডিপোজিটারী’ নামে একটা বইয়ের দোকানও খুলেছিলেন। তাঁর নিজের লেখা বইপত্র থেকে তখন তাঁর মাসিক রোজগার ছিল প্রায় তিন-চার হাজার টাকা।
বিদ্যাসাগরের বেশিরভাগ বাংলা রচনাই হল অনুবাদ, সঙ্কলন বা পাঠ্যপুস্তক। তিনি যে বই লিখেছেন তা থেকে তাঁর উদ্দেশ্য সহজেই বোঝা যায়। তিনি ছিলেন বাংলা গদ্যের সৃষ্টিকর্তা – অতএব একটি লিখিত ভাষাকে গড়ে তুলতে হলে যে সব মালমশলার দরকার হয়, সেগুলো সম্বন্ধেই তিনি বেশি মনোযোগী ছিলেন। আধুনিক বাংলা সাহিত্যের জনক বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় বাংলাভাষা ও সাহিত্যে বিদ্যাসাগরের দান সম্বন্ধে লিখেছেন – “প্রবাদ আছে যে রাজা রামমোহন রায় সে সময়ের প্রথম গদ্য লেখক। তাঁহার পরে যে গদ্যের সৃষ্টি হইল, তাহা লৌকিক বাঙ্গলা ভাষা হইতে সম্পূর্ণরূপে ভিন্ন। এমনকি বাঙ্গলা ভাষা দুইটি স্বতন্ত্র বা ভিন্ন ভাষায় পরিণত হইয়াছিল। একটির নাম সাধুভাষা অর্থাৎ সাধুজনের ব্যবহার্য্য ভাষা, আর একটির নাম অপর ভাষা অর্থাৎ সাধু ভিন্ন অপর ব্যক্তিদিগের ব্যবহার্য্য ভাষা। এ স্থলে সাধু অর্থে পণ্ডিত বুঝিতে হইবে … এই সংস্কৃতানুসারিণী ভাষা প্রথম মহাত্মা ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ও অক্ষয় কুমার দত্তের হাতে কিছুটা সংস্কার প্রাপ্ত হইল। ইহাদিগের ভাষা সংস্কৃতানুসারিণী হইলেও তত দুর্ব্বোধ্য নহে। বিশেষতঃ বিদ্যাসাগর মহাশয়ের ভাষা অতি সুমধুর ও মনোহর। তাঁহার পূর্বে কেহই এরূপ সুমধুর বাঙ্গলা গদ্য লিখিতে পারে নাই এবং তাঁহার পরেও কেউ পারে নাই।”
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই বিষয়ে বিদ্যাসাগরের যে প্রশংসা করেছেন তা বঙ্কিমচন্দ্রের চেয়েও বেশি। তিনি তাঁর ‘বিদ্যাসাগর চরিত’ গ্রন্থে লিখেছিলেন – “তাঁহার প্রধান কীর্তি বঙ্গভাষা। যদি এই ভাষা কখনো সাহিত্যসম্পদে ঐশ্বর্য্যশালিনী হইয়া ওঠে, যদি এই ভাষা অক্ষয় ভাবজননীরূপে মানব সভ্যতার ধাত্রীগণের ও মাতৃগণের মধ্যে গণ্য হয় – যদি এই ভাষা পৃথিবীর শোকদুঃখের মধ্যে এক নতুন সান্ত্বনাস্থল, সংসারের তুচ্ছতা ও ক্ষুদ্র স্বার্থের মধ্যে এক মহত্বের আদর্শলোক, দৈনন্দিন মানবজীবনের অবসাদ ও অস্বাস্থ্যের মধ্যে সৌন্দর্য্যের এক নিভৃত নিকুঞ্জবন রচনা করিতে পারে, তবেই তাঁহার এই কীর্ত্তি তাঁহার উপযুক্ত গৌরব লাভ করিতে পারিবে। … বিদ্যাসাগর বাংলা ভাষার প্রথম যথার্থ শিল্পী ছিলেন। তৎপূর্ব্বে বাংলায় গদ্য সাহিত্যের সূচনা হইয়াছিল, কিন্তু তিনিই সর্ব্বপ্রথমে বাংলা গদ্যে কলানৈপুণ্যের অবতারণা করেন। … সৈন্যদলের দ্বারা যুদ্ধ সম্ভব, কেবলমাত্র জনতার দ্বারা নহে। … বিদ্যাসাগর বাংলা গদ্যভাষার উশৃঙ্খল জনতাকে সুবিভক্ত, সুবিন্যস্ত, সুপরিচ্ছন্ন ও সুসংযত করিয়া তাহাকে সহজ গতি ও কার্য্যকুশলতা দান করিয়াছেন। এখন তাহার দ্বারা অনেক সেনাপতি ভাব প্রকাশের কঠিন বাধা-সকল পরাহত করিয়া সাহিত্যের নব নব ক্ষেত্রে আবিষ্কার ও অধিকার করিয়া লইতে পারেন, – কিন্তু যিনি এই সেনার রচনাকর্তা, যুদ্ধজয়ের যশোভাগ সর্ব্বপ্রথম তাঁহাকেই দিতে হয়।
বাংলা ভাষাকে পূর্ব্বপ্রচলিত অনাবশ্যক সমাসড়ম্বরভার হইতে মুক্ত করিয়া, তাহার পদগুলির মধ্যে অংশযোজনার সুনিয়ম স্থাপন করিয়া, বিদ্যাসাগর যে বাংলা গদ্যকে কেবলমাত্র সর্ব্বপ্রকার-ব্যবহারযোগ্য করিয়াই ক্ষান্ত ছিলেন তাহা নহে, তিনি তাহাকে শোভন করিবার জন্যও সর্ব্বদা সচেষ্ট ছিলেন। গদ্যের পদগুলির মধ্যে একটা ধ্বনিসামঞ্জস্য স্থাপন করিয়া তাহার গতির মধ্যে একটা অনতিলক্ষ্য ছন্দস্রোত রক্ষা করিয়া, সৌম্য ও সরল শব্দগুলি নির্ব্বাচন করিয়া, বিদ্যাসাগর বাংলা গদ্যকে সৌন্দর্য্য ও পরিপূর্ণতা দান করিয়াছেন। গ্রাম্য পাণ্ডিত্য ও গ্রাম্য বর্ব্বরতা, উভয়ের হস্ত হইতেই উদ্ধার করিয়া তিনি ইহাকে পৃথিবীর ভদ্রসভার উপযোগী আর্য্য-ভাষারূপে গঠিত করিয়া গিয়াছেন। তৎপূর্ব্বে বাংলা গদ্যের যে অবস্থা ছিল তাহা আলোচনা করিয়া দেখিলে এই ভাষাগঠনে বিদ্যাসাগরের শিল্পপ্রতিভা ও সৃষ্টিক্ষমতার প্রচুর পরিচয় পাওয়া যায়।”
এর সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের ‘জীবন স্মৃতি’ গ্রন্থ থেকে আরেকটা উদ্ধৃতি দেওয়া দরকার। বিদ্যাসাগর ১৮৫৫ সালে ‘বর্ণ পরিচয়’ নামে শিশুশিক্ষার একটা প্রাথমিক বই লিখেছিলেন। এটা ছিল আধুনিক শিক্ষাপ্রণালীতে লেখা সর্বপ্রথম প্রাথমিক পুস্তক। ‘বর্ণ পরিচয়’ এক শতাব্দীর বেশি সময় ধরে বঙ্গদেশে প্রচলিত ছিল এবং এক সময়ে প্রত্যেক শিশুকেই শিক্ষা শুরু করতে হত ‘বর্ণ পরিচয়’ দিয়ে। বাঙালির কাছে বিদ্যাসাগরের প্রথম পরিচয় হল এক’আনা (তখনকার মূল্যে) দামের ‘বর্ণ পরিচয়’ গ্রন্থের লেখক হিসেবে, এবং তারপরে একজন সমাজ সংস্কারক হিসেবে। বিদ্যাসাগরের ‘বর্ণ পরিচয়’ গ্রন্থের একটা প্রাথমিক পাঠ সম্বন্ধে নিজের বাল্যকালের কথা স্মরণ করে রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন – “কেবল মনে পড়ে, ‘জল পড়ে, পাতা নড়ে’। তখন ‘কর’ ‘খল’ প্রভৃতি বানানের তুফান কাটাইয়া সবেমাত্র কূল পাইয়াছি। সেদিন পড়িতেছি, ‘জল পড়ে, পাতা নড়ে’। আমার জীবনে এটাই আদি কবির প্রথম কবিতা। সেদিনের আনন্দ আজও যখন মনে পড়ে তখন বুঝিতে পারি, কবিতার মধ্যে মিল জিনিসটার এত প্রয়োজন কেন। মিল আছে বলিয়াই কথাটা শেষ হইয়াও শেষ হয় না – তাহার বক্তব্য যখন ফুরায় তখনো ঝঙ্কারটা ফুরায় না, মিলটাকে লইয়া কানের সঙ্গে মনের সঙ্গে খেলা চলিতে থাকে। এমনি করিয়া ফিরিয়া ফিরিয়া সেদিন আমার সমস্ত চৈতন্যের মধ্যে জল পড়িতে ও পাতা নড়িতে লাগিল।”
১৮০০ সালে ফোর্ট উইলিয়াম কলেজ স্থাপিত হবার সঙ্গে সঙ্গে বাংলা গদ্য রচনা শুরু হল বলে মনে করা যেতে পারে। বঙ্গদেশ তখন ব্রিটিশ শাসনের প্রধান কেন্দ্র ছিল। অতএব বিলেত থেকে যেসব ইংরেজ সিভিলিয়ান কর্মচারী আসতেন তাঁদের ঐ কলেজে বাংলাভাষা শিখতে হত। খ্যাতনামা ব্যাপটিস্ট ধর্মযাজক উইলিয়াম কেরী ছিলেন ওই কলেজের বাংলাভাষা ও সাহিত্য বিভাগের প্রধান অধ্যাপক। তাঁর অধীনে কয়েকজন বাঙালি পণ্ডিতকে নিযুক্ত করা হয়েছিল বিদেশী কর্মচারীদের বাংলাভাষা শেখাবার জন্য। কিন্তু তখনকার দিনে উপযুক্ত প্রাথমিক পাঠ্যপুস্তকের বড় অভাব ছিল। ১৮০১ সালে কেরী শ্রীরামপুরের ডাক্তার রাইল্যান্ডকে লিখেছিলেন যে তিনি রাম বসুকে দিয়ে একজন রাজার (‘রাজা প্রতাপাদিত্য চরিত’) ইতিহাস লিখিয়েছেন। এটিই হল বাংলা সাহিত্যের ‘সর্বপ্রথম গদ্য পুস্তক’। কেরীর তত্বাবধানে আর যেসব পণ্ডিতদের গদ্য পাঠ্যপুস্তক লেখার কাজে নিযুক্ত করা হয়েছিল তাঁদের মধ্যে বিশেষ উল্লেখযোগ্য ছিলেন মৃত্যুঞ্জয় তর্কালঙ্কার, গোলকনাথ শর্ম্মা, তারিণীচরণ মিত্র ও চণ্ডীচরণ মুন্সী। গদ্য রচনার এই প্রাথমিক প্রচেষ্টার কোন সাহিত্যিক মূল্য নেই, কেবল ঐতিহাসিক মূল্য আছে। এই সব রচনার বেশিরভাগই ছিল কথ্যভাষা ও পণ্ডিতীভাষার একটা বিসদৃশ্য সংমিশ্রণ। একমাত্র মৃত্যুঞ্জয় তর্কালঙ্কারই পাঠযোগ্য বাংলা গদ্য রচনায় কিছুটা সফল হয়েছিলেন, কিন্তু সেই গদ্যকে আধুনিক ভাবপ্রকাশের উপযুক্ত করে তুলতে পারেননি।
রামমোহন রায়ই সর্বপ্রথম বাংলা গদ্যের ক্ষেত্র প্রস্তুত করেন। তিনি বাংলা গদ্যকে বিতর্কমূলক আলোচনার উপযুক্ত করে গড়ে তুলেছিলেন। এই বাংলা গদ্যের মাধ্যমে তিনি পৌত্তলিকতা, একাধিক দেবতায় বিশ্বাস, সহমরণ প্রভৃতি বিষয়ে সংরক্ষণশীল সমাজের সঙ্গে অনেক বাগবিতণ্ডা করেছিলেন। এই সব বিতর্কমূলক রচনা ছাড়াও তিনি সর্বপ্রথম কয়েকখানি সংস্কৃত উপনিষদ বাংলায় অনুবাদ করেছিলেন। বাংলা গদ্যকে গড়বার জন্য তিনি এসব প্রাথমিক প্রচেষ্টা করেছিলেন বটে, কিন্তু তবুও তিনি বাক্যবিন্যাস ও শব্দচয়ন সম্পূর্ণভাবে আয়ত্বাধীনে আনতে পারেননি। তাঁর লেখায় গদ্যের যে প্রধান গুণ অর্থাৎ সামঞ্জস্যপূর্ণ গতিভঙ্গী সেই জিনিষটার অভাব ছিল। পরে তৃতীয় দশকে রেভারেন্ড কৃষ্ণমোহন ব্যানার্জী এবং ইয়ং বেঙ্গল গোষ্ঠী বাংলা গদ্যকে খুব বেশি দূরে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেননি। প্রধানতঃ ইয়ং বেঙ্গল গোষ্ঠীর ইংরেজি ঘেঁষা মনোভাবের জন্য বাংলা গদ্য এগোতে পারেনি। চতুর্থ দশকে মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের নেতৃত্বে তত্ববোধনী সভা ও তত্ববোধনী পত্রিকা প্রতিষ্ঠিত হল এবং সঙ্গে সঙ্গে বাংলা গদ্যের দুই প্রবল শক্তিশালী স্রষ্টা পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ও অক্ষয় কুমার দত্ত বাংলা গদ্যের ক্ষেত্রে আবির্ভুত হলেন। তত্ববোধনী পত্রিকায় ইতিহাস, দর্শন, ধর্ম, নীতিশাস্ত্র, বিজ্ঞান, সাহিত্য, অর্থনীতি, সমাজনীতি প্রভৃতি বিভিন্ন বিষয়ে রচনা লিখতে উৎসাহ দেওয়া হত। এইসব নতুন নতুন জ্ঞানগর্ভ বিষয়ে আলোচনার ফলে চতুর্থ ও পঞ্চম দশকে বাংলা গদ্য খুবই অগ্রসর হয়েছিল। তত্ববোধনী পত্রিকার প্রথম সম্পাদক অক্ষয় কুমার দত্ত তাঁর শক্তিশালী রচনার দ্বারা বাংলা গদ্যের বিকাশকে আরো এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন। কিন্তু এই সময়ে বাংলা গদ্যের ক্ষেত্রে সবচেয়ে বড় দান রেখে গিয়েছিলেন বিদ্যাসাগর।
বিধবাবিবাহ, বহুবিবাহ, বাল্যবিবাহ প্রভৃতি বিষয়ে বিতর্কমূলক রচনাতেই হোক বা পাঠ্যপুস্তক, অনুবাদ ও সঙ্কলনমূলক রচনাতেই হোক বিদ্যাসাগরের মূল উদ্দেশ্য ছিল সংস্কৃত ঘেঁষা মার্জিত রচনানীতির কঠিন বাঁধন ও অমার্জিত চলতি ভাষার তুচ্ছতা – এই দুয়ের থেকে বাংলা গদ্যকে মুক্ত করা। তিনি ছিলেন বাংলা গদ্যের সর্বপ্রথম শিল্পসচেতন লেখক। তিনি জানতেন যে ভাষাকে সাহিত্য ও বিজ্ঞানের উপযুক্ত মাধ্যমরূপে গড়ে তোলবার ঐতিহাসিক দায়িত্ব পড়েছিল তাঁর উপর। তিনি যা করে গিয়েছিলেন তার ফলে বঙ্কিম ও ‘বঙ্গদর্শন’-এর যুগ আসার পথ প্রশস্ত হয়েছিল। তিনি বাংলা গদ্য রচনাকে বিকাশের শক্তি দিয়েছিলেন। প্রায় একই সময়ে শুরু করে বঙ্কিম ও ‘বঙ্গদর্শন’ এই বিকাশকে আরও পূর্ণতার দিকে এগিয়ে নিয়ে যান এবং ঊনবিংশ শতাব্দী থেকে বিংশ শতাব্দী পর্যন্ত বাংলা গদ্যকে পূর্ণতর বিকাশের দিকে এগিয়ে নিয়ে যান রবীন্দ্রনাথ।
(তথ্যসূত্র:
১- যুগ পুরুষ বিদ্যাসাগর, বিনয় ঘোষ।
২- বিদ্যাসাগর, বিনয় ঘোষ।
৩- বিদ্যাসাগর প্রসঙ্গ, ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায়।)
মতামত লেখকের ব্যক্তিগত