জেএনইউ হিংসার তদন্তে এবার ৩৭ জনকে চিহ্ণিত করল স্পেশাল ইনভেস্টিগেশন টিম। বামবিরোধী এক হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ থেকেই ওই ৩৭ জনকে চিহ্ণিত করেছে পুলিশ। জানা গেছে ওই গ্রুপে ৬০ জন সদস্য রয়েছে। ওই হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের নাম ইউনিটি এগেনস্ট লেফট। একইসঙ্গে পুলিশ জানিয়েছে, হামলাকারীদের মধ্যে অন্তত ১০ জন বহিরাগত।
ইতিমধ্যেই, জেএনইউ-র তিন অধ্যাপক দিল্লি হাইকোর্টে ৫ জানুয়ারির ক্যাম্পাসের মধ্যে হিংসা সম্পর্কিত তথ্য, সিসিটিভি ফুটেজ এবং অন্যান্য প্রমাণ সংরক্ষণের জন্য নির্দেশ নামা চেয়ে আবেদন করেছেন।
আবেদনে হাইকোর্টের নির্দেশনামা চাওয়া হয়েছিল হোয়াটসঅ্যাপ, গুগল এবং অ্যাপল থেকে পাওয়া সমস্ত প্রমাণ সংরক্ষণ ও পুনরুদ্ধারের জন্য। এর মধ্যে ‘ইউনিটি এগেনস্ট লেফট’ এবং ‘ফ্রেন্ডস অফ আরএসএস’ এই দুই হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের মেসেজ, ছবি, ভিডিও এবং ফোন নম্বর সহ বিভিন্ন তথ্যও সংরক্ষণের আবেদন করা হয়েছে পিটিশনে।
দিল্লী পুলিশের ডিসি (ক্রাইম ব্র্যাঞ্চ) জয় তিরকে বলেন, “এখনও কাউকে আটক করা হয়নি। প্রত্যেক সন্দেহভাজনকে নোটিস পাঠানো হয়েছে।” পুলিশের বক্তব্য, হামলার ঘটনা সিসিটিভি-র ফুটেজে ধরা পড়েনি। সেজন্য তদন্তে দেরি হচ্ছে।