নিম্নচাপের বৃষ্টিতে ফসলের ক্ষতি নিয়ে জেলা আধিকারিকদের সঙ্গে জরুরি আলোচনায় বসেছিলেন রাজ্যের কৃষিমন্ত্রী ও কৃষি উপদেষ্টা। কৃষকবন্ধু প্রকল্প, বাংলা শস্যবীমা যোজনায় জেলার কৃষকরা কতটা এগিয়েছে, নিম্নচাপে বাড়তি জল সংরক্ষণে জল ধরো জল ভরো প্রকল্প কতটা কার্যকর হয়েছে সেই প্রসঙ্গও উত্থাপিত হয় উক্ত আলোচনায়। সেখানেই সিদ্ধান্ত হয় আগামীকাল অর্থাৎ ১ নভেম্বর থেকে ধান কেনা শুরু করবে রাজ্য সরকার।
ধান কেনার ক্ষেত্রে গতবারের তুলনায় সহায়ক মূল্যের পরিমাণও বাড়ানো হচ্ছে। গত বছর কুইন্টাল প্রতি ১৭৫০ টাকা দর ছিল। এ বারে তা বাড়িয়ে ১৮১৫ টাকা করা হয়েছে। এ বারে ৫২ লক্ষ টন ধান কিনবে সরকার। মুখ্যমন্ত্রীর কৃষি উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘আমরা বিকল্প চাষে বেশী জোর দিয়েছি। রামপুরহাটে ১৭ নভেম্বর ১২টি জেলাকে নিয়ে ভুট্টাচাষ নিয়ে একটা বড় মাপের কর্মশালা রয়েছে। তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে। ওই কর্মশালায় এই এলাকার চাষিদের নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে জোর দেওয়া হয়েছে। ভুট্টাচাষে লাভ অনেক বেশী। খরচও কম।’