বিভিন্ন সময়ে, কখনও ধর্ষণ, খুন, কখনও দলিতদের ওপর অত্যাচার। নানা রকম অনৈতিক কাজে বারংবার শিরোনামে এসেছে যোগী রাজ্য উত্তরপ্রদেশ। নারী সুরক্ষা বা নারী নিরাপত্তা যে উত্তরপ্রদেশে এতটুকুও নেই তা প্রমাণিত হল আরও একবার। যোগীর মন্ত্রীসভার সদস্য বাবুরাম নিশাদের বিরুদ্ধে উঠল এক মারাত্মক অভিযোগ। বেধড়ক মারধরের পরে স্ত্রীর গায়ে প্রস্রাব করেছেন বাবুরাম, এমনই নির্মম ঘটনার কথা উঠে এল প্রকাশ্যে।
বাবুরাম নিশাদের স্ত্রী ফেসবুকে লেখেন, “আমি বাবুরাম নিশাদের স্ত্রী। আমাদের প্রায় ১৪ বছর বিয়ে হয়েছে। বিয়ের পর থেকে স্বামী আমার উপর অত্যাচার করে। আমি বারবার পুলিশকে জানিয়েছি। তবে তাতে লাভ কিছুই হয়নি। পরিবর্তে আলোচনা করে স্বামীর সঙ্গে অশান্তি মিটিয়ে নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে পুলিশ। এদিকে, পুলিশের দ্বারস্থ হওয়ায় অত্যাচারের পরিমাণ আরও বেড়ে গিয়েছে। স্বামী আমাকে বন্দুকের নিশানায় রেখে বারবার মারধর করে। বেশি বাড়াবাড়ি করলে খুন করে দেওয়ারও হুমকি দিয়েছে সে। আমার বাবা, ভাই তাঁদেরও খুনের হুমকি দেয় বাবুরাম। এছাড়াও আমার গায়ের উপরেই প্রস্রাবও করে দিয়েছে স্বামী।”
দিনকয়েক আগে টিকটক ভিডিও প্রকাশ করেই বিপাকে জড়িয়েছিলেন বাবুরাম। সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই এবার বধূ নির্যাতনের অভিযোগে বিপাকে উত্তরপ্রদেশের মন্ত্রী। এহেন ঘটনার সঙ্গে দলের নাম জড়ানোতে বেজায় অস্বস্তিতে পড়েছে গেরুয়া শিবির।
এরকম এক গুরুতর অভিযোগের পরেও যোগীর পুলিশ কার্যত দর্শকের ভূমিকা পালন করেছে। সম্পূর্ণ নিষ্ক্রিয় থেকেছে। অভিযুক্ত ওই নেতার বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ না নিয়ে উলটে নির্যাতিতা ওই মহিলাকে বলা হয়েছে সব মিটমাটের কথা। নিষ্ক্রিয় থেকেছেন মোদীও। পুলিশের কাছে কোনও সাহায্য না পেয়ে স্বাভাবিকভাবেই কি করবেন কিছুই ভেবে পাচ্ছেন না ওই মহিলা। তাঁর বাপের বাড়ির লোকজনের পরামর্শে বাধ্য হয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে চিঠিও লিখেছেন। তবে নির্যাতিতার অভিযোগ, তা সত্ত্বেও এখনও পর্যন্ত কোনও ব্যবস্থাই নেওয়া হয়নি।
বিভিন্ন সময়ে, কখনও ধর্ষণ, খুন, কখনও দলিতদের ওপর অত্যাচার। নানা রকম অনৈতিক কাজে বারংবার শিরোনামে এসেছে যোগী রাজ্য উত্তরপ্রদেশ। নারী সুরক্ষা বা নারী নিরাপত্তা যে উত্তরপ্রদেশে এতটুকুও নেই তা প্রমাণিত হল আরও একবার। যোগীর মন্ত্রীসভার সদস্য বাবুরাম নিশাদের বিরুদ্ধে উঠল এক মারাত্মক অভিযোগ। বেধড়ক মারধরের পরে স্ত্রীর গায়ে প্রস্রাব করেছেন বাবুরাম, এমনই নির্মম ঘটনার কথা উঠে এল প্রকাশ্যে।
বাবুরাম নিশাদের স্ত্রী ফেসবুকে লেখেন, “আমি বাবুরাম নিশাদের স্ত্রী। আমাদের প্রায় ১৪ বছর বিয়ে হয়েছে। বিয়ের পর থেকে স্বামী আমার উপর অত্যাচার করে। আমি বারবার পুলিশকে জানিয়েছি। তবে তাতে লাভ কিছুই হয়নি। পরিবর্তে আলোচনা করে স্বামীর সঙ্গে অশান্তি মিটিয়ে নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে পুলিশ। এদিকে, পুলিশের দ্বারস্থ হওয়ায় অত্যাচারের পরিমাণ আরও বেড়ে গিয়েছে। স্বামী আমাকে বন্দুকের নিশানায় রেখে বারবার মারধর করে। বেশি বাড়াবাড়ি করলে খুন করে দেওয়ারও হুমকি দিয়েছে সে। আমার বাবা, ভাই তাঁদেরও খুনের হুমকি দেয় বাবুরাম। এছাড়াও আমার গায়ের উপরেই প্রস্রাবও করে দিয়েছে স্বামী।”
দিনকয়েক আগে টিকটক ভিডিও প্রকাশ করেই বিপাকে জড়িয়েছিলেন বাবুরাম। সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই এবার বধূ নির্যাতনের অভিযোগে বিপাকে উত্তরপ্রদেশের মন্ত্রী। এহেন ঘটনার সঙ্গে দলের নাম জড়ানোতে বেজায় অস্বস্তিতে পড়েছে গেরুয়া শিবির।
এরকম এক গুরুতর অভিযোগের পরেও যোগীর পুলিশ কার্যত দর্শকের ভূমিকা পালন করেছে। সম্পূর্ণ নিষ্ক্রিয় থেকেছে। অভিযুক্ত ওই নেতার বিরুদ্ধে কোনও পদক্ষেপ না নিয়ে উলটে নির্যাতিতা ওই মহিলাকে বলা হয়েছে সব মিটমাটের কথা। নিষ্ক্রিয় থেকেছেন মোদীও। পুলিশের কাছে কোনও সাহায্য না পেয়ে স্বাভাবিকভাবেই কি করবেন কিছুই ভেবে পাচ্ছেন না ওই মহিলা। তাঁর বাপের বাড়ির লোকজনের পরামর্শে বাধ্য হয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথকে চিঠিও লিখেছেন। তবে নির্যাতিতার অভিযোগ, তা সত্ত্বেও এখনও পর্যন্ত কোনও ব্যবস্থাই নেওয়া হয়নি।