মাসখানেক আগেও যার ভোটের সচিত্র পরিচয়পত্র ছিল না, তাঁকে কেন কলকাতায় পাসপোর্ট অফিসে যেতেই পারে এবার। মঙ্গলবার অতীন্দ্র চক্রবর্তী আর তপন দাসের সঙ্গে রানু যান পাসপোর্ট অফিসে।
যদি শোনেন আগামী কিছুদিনের মধ্যে অস্ট্রেলিয়া, কিংবা দুবাইয়ের কোনও মঞ্চে গান গাইছেন হঠাৎ সেলিব্রিটি হওয়া রানু, অবাক হবেন না। না হলে,
অতীন্দ্র বলেন, “রানুদি আর আমার পাসপোর্টের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা করতে ওই অফিসে গিয়েছিলাম। প্রবাসী ভারতীয়রাও রানাঘাটের লতাকন্ঠী রানুর গান শুনতে চাইছেন। আমার কাছে সেই দাবি নিয়ে মেসেজ ও ফোন আসছে। তাই তাড়াতাড়ি পাসপোর্ট করার উদ্যোগ নিয়েছি”। পুজোয় রানুর কোথায় কোথায় অনুষ্ঠান রয়েছে ক’দিন বাদে তা জানানো হবে বলে এ দিন দাবি করেন অতীন্দ্র। তবে শিডিউল টাইট হবে বলে মন্তব্য তাঁর।
প্রথম ধাপে দু’তিন দিনের জন্য গান রেকর্ডিংয়ে গেলেও দ্বিতীয় ধাপে হিমেশ রেশমিয়ার সহযোগিতায় একটানা ১৬ দিন মুম্বইয়ে থাকতে হয়েছে বলে জানান অতীন্দ্র। এ বার মুম্বই থেকে ফেরত আসার পর রানুর আরও বেশি যেন স্মার্ট। ঝলমলে কমলা রঙের শাড়ির সঙ্গে এখন দু’হাতে মোটা ফ্রেমের সোনালি রঙের বালাও পরছেন তিনি। তবে হাসিটা সেই আগের ঢঙেই।
