কিছুদিন আগেই এনআরএস কান্ড নিয়ে উত্তাল হয়েছিল গোটা বাংলা তারপরে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হস্তক্ষেপে মিটেছিল সমস্ত সমস্যা। মমতা আশ্বাস দিয়েছিলেন ঘটনার দ্রুত তদন্ত হবে। পুলিশ তাঁর নির্দেশ অনুযায়ী কাজও শুরু করে কিন্তু জুনিয়র ডাক্তারদের গড়িমসিতে থমকে তদন্ত এমনই জানাল পুলিশ।
এনআরএস কাণ্ডে দ্রুত চার্জশিট দিতে চাইলেও না পারছেনা পুলিশ কারণ পুলিশকে সাহায্য করছেন না প্রত্যক্ষদর্শীরা। এমনই অভিযোগ এনেছেন পুলিশ কর্তাদের একাংশের। এই বিষয়ে আন্দোলনকারীদের সাফাই, “আমরা এখনও আতঙ্কিত, খুব শীঘ্রই আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলে আমরা বয়ান দিয়ে আসব”। উল্লেখ্য পরিবহর সঙ্গে সংবাদমাধ্যম যোগাযোগের চেষ্টা করলে তিনি সাফ জানিয়েছেন এ বিষয়ে কোনও কথাই তিনি সংবাদ মাধ্যমকে বলবেন না।
একদিকে চিকিৎসক নিগ্রহে নিরপেক্ষ তদন্ত চাইছেন আন্দোলনকারীরা, অন্যদিকে তদন্তেও সহায়তা করছেন না তাঁরা। সব মলিয়ে তৈরি হয়েছে দোটানা। জানা গিয়েছে, গত দেড় মাসে বহুবার প্রত্যক্ষদর্শীদের বয়ান রেকর্ডের জন্য ডাকা হলেও গড় হাজির ছিলেন চার প্রত্যক্ষদর্শী। মেলেনি আক্রান্ত জুনিয়র চিকিৎসক যশ এবং পরিবহর বয়ানও। আর এ সমস্ত কারণেই বিচার প্রক্রিয়াও শুরু করতে পারছে না পুলিশ।