রাজনীতির আঙিনায় বেশ কয়েকবছর আগেই পদার্পণ করেছেন তিনি, তবুও ভারতের সাধারণ মানুষের কাছে নিজেকে গ্রহণযোগ্য করে তুলতে পারেননি রাহুল গান্ধী। সাংসদ হিসাবে ভোটে জিতলেও নিজেকে প্রধানমন্ত্রীর চেয়ার পর্যন্ত নিয়ে যেতে পারেননি সোনিয়া-পুত্র। তবুও তিনি যুব সমাজের প্রতীক।
বাস্তবেও দেখা গিয়েছে যে, ভারতের যুব সমাজের কাছে তাঁর গ্রহণযোগ্যতা বিগত কয়েক বছরে অনেকখানিই বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই ভারতের যুব সমাজের প্রতীক হিসাবে রাহুলকে ধরে নিয়েছেন তাঁর বোন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বঢরার স্বামী রবার্ট বঢরা। এদিন কংগ্রেসের সাংসদ ও শ্যালক রাহুল গান্ধীর উদ্দেশ্যে ফেসবুকে খোলা চিঠি লিখেছেন রবার্ট।
সেইখানেই তিনি লিখেছেন ভারতের যুব সমাজের প্রতীক হলেন রাহুল। পাশাপাশি তাঁর লড়াই করার ক্ষমতা নিয়েও প্রশংসা করেছেন রবার্ট। তিনি লিখেছেন, ”তোমার কাছ থেকে অনেক কিছুই শেখার আছে রাহুল। ভারতের রাজনীতিতে ৬৫ শতাংশ অবদান থাকে যুব সমাজের। তাঁরা তোমাকে ও অন্যান্য যুব নেতাদের দিকে তাকিয়েই অনুপ্রেরণা পায়।”
যদিও রবার্টের এই চিঠি নিয়ে মুখ খোলেননি রাহুল গান্ধী। তিনি কর্ণাটক বিধানসভার বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে বেশ চিন্তিত সেটা গতকাল তাঁর বক্তব্যে স্পষ্ট ছিল। তাঁর দাবি গেরুয়া শিবির যেভাবে টাকার জোরে ও পেশিশক্তি দেখিয়ে ক্ষমতা দখলের লড়াই নেমেছে সেটা নিন্দনীয়।
এই বিষয়ে সাংবাদিকের রাহুল জানিয়েছেন, ”বিজেপি ক্ষমতা দখলের জন্য অর্থ শক্তি প্রয়োগ করছে কিংবা পেশি শক্তি দিয়ে বিধায়কদের হুমকি দিচ্ছে। তাঁদের একটাই লক্ষ্য কীভাবে কর্ণাটকের সরকার ভাঙা যায়। প্রথমে গোয়াতে হয়েছে, তারপর উত্তর-পূর্ব ভারতে, এবার একই ঘটনা ঘটাচ্ছে কর্ণাটকে।”