এবার থেকে হিন্দি, ইংরাজি ও উর্দূর পাশাপাশি সংস্কৃত ভাষাতেও সরকারি বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হবে উত্তর প্রদেশে। এদিন সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, “নীতি আয়োগের সভায় যোগী আদিত্যনাথ যে বক্তব্য রেখেছিলেন, সেটি সংস্কৃত ভাষায় অনুবাদ করে প্রচার করা হয়েছিল। সেটি বিপুল গ্রহণযোগ্যতা পাওয়ায় এবার থেকে বিশেষ সরকারি বিজ্ঞপ্তি, মুখ্যমন্ত্রীর ভাষণ ও বিবৃতি সংস্কৃত ভাষাতেও দেওয়া হবে।” এমনটাই সিদ্ধান্ত নিয়েছে যোগী আদিত্যনাথ সরকার।
সরকারের এসব বিজ্ঞপ্তি ও বিবৃতি সংস্কৃতে অনুবাদ করার দায়িত্ব থাকবে লখনউয়ের সংস্থা ‘রাষ্ট্রীয় সংস্কৃত সংস্থান’ নামে একটি সংস্থার। এরাই যোগী আদিত্যনাথের বক্তব্য অনুবাদ করেছিল। দীর্ঘদিন ধরে ভারতীয় সংস্কৃতির সঙ্গে সংস্কৃত ভাষার একটা যোগসূত্র রয়েছে। তাই এই ভাষাকে সরকারি কাজে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, এর ফলে সাধারণ মানুষ কি আদৌ লাভবান হবে? সরকারি কাজে এই ভাষাকে টেনে এনে সংস্কৃতের ও ভারতীয় সংস্কৃতির কতটা উন্নতি হবে, তা সময়ই বলবে।