লিভারপুল চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতে গেল ২–০ ব্যবধানে টটেনহামকে হারিয়ে। কে রুখবে লিভারপুলকে? রিয়েল মাদ্রিদ না থাকায় সম্ভাবনাটা কিছুটা কমে গিয়েছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত লিভারপুল জিতে গেল। টটেনহাম হটসপারের মতো দল বিপক্ষে। দুই পরিচিত প্রতিপক্ষ। তাই দু’দলই সাবধানী। নকআউট ফুটবল অবশ্য এমনই হয়। কখন যে কী হয়ে যায়। বোঝা মুশকিল। তবুও লিভারপুলকে ধন্যবাদ। সেমিফাইনালের দ্বিতীয় পর্বের জন্য।
ছয়বার চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতল লিভারপুল। চ্যাম্পিয়ন্স লিগ ফাইনালের ইতিহাসে দ্বিতীয় দ্রুততম গোল করলেন সালা। যে একবছর আগে রিয়েলের বিরুদ্ধে ফাইনালে রামোসের সঙ্গে সংঘর্ষে চোট পেয়ে মাঠ ছেড়েছিল। ম্যাচটা লিভারপুল হেরে গিয়েছিল ১–৩ ব্যবধানে। ঠিক এক বছর পর শাপমুক্তি সালার। শাপমুক্তি জুরগেন ক্লপের। বারবার ফস্কে যাচ্ছিল ট্রফিটা। অবশেষে মিলল জয়ের স্বাদ।
খেলার দু’মিনিটেই বক্সের মধ্যে বলে হাত লাগিয়ে ফেললেন টটেনহামের মৌসা সিসোক্কো। পেনাল্টি থেকে গোল করতে ভুল করেননি প্রিমিয়ার লিগের সর্বোচ্চ গোলদাতা। সাদিও মানের তোলা ক্রসটা বক্সের মধ্যে হাতে লাগিয়ে দলের সর্বনাশ ডেকে আনলেন সিসোক্কো। টটেনহাম চেষ্টা করেছিল। সেমিফাইনালের নায়ক লুকাস মৌরা গোলের কাছে পৌঁছেও গিয়েছিলেন। কিন্তু সমতা ফেরাতে পারেননি। অবশেষে টটেনহামকে হারিয়ে জিতে গেল লিভারপুল।