‘বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডই ফেভারিট। ওরা বিশ্বকাপের আয়োজক দেশ বলে নয়, একদিনের ক্রিকেটের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গিতে আমূল বদল এনেছে তারা।’ ২০১৫ বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্যায়ে বাংলাদেশের কাছে হার থেকে শিক্ষা নিয়েই এই পরিবর্তন বলে মনে করছেন গাভাসকার। তাঁর মতে, ‘ওদের ওপেনিং জুটি ভালো। মিডল অর্ডারও ভরসাযোগ্য। অলরাউন্ডারদের সংখ্যাও ভালো। আর যখন ঘরের মাঠে নিজেদের দর্শকদের সামনে খেলতে হয়, তখন যাবতীয় সমর্থন থাকে সঙ্গে। ফলে সব দিক দিয়েই ইংল্যান্ড এগিয়ে।’
তবে ইংল্যান্ডকে প্রথম ফেবারিট বাছলেও, দ্বিতীয় ফেবারিট দল হিসেবে ভারতকেই রেখেছেন তিনি। গাভাসকার বলেছেন, ‘ভারতের পক্ষে যেটা অ্যাডভান্টেজ সেটা হল, ২০১৭, ২০১৮ পরপর দু’বছর আমাদের দল ওখানে গিয়ে খেলেছে। ফলে প্লেয়াররা ওখানকার পরিবেশ, পরিস্থিতি জানে। সেই অভিজ্ঞতা বিশ্বকাপে কাজে লাগাতে পারবে।’ গাভাসকারের মতে বিশ্বকাপে শেষ চারে যেতে পারে ইংল্যান্ড, ভারত, পাকিস্তান এবং অস্ট্রেলিয়া। বলেছেন,
‘পাকিস্তান বরবরাই ভয়ঙ্কর। স্মিথ, ওয়ার্নার ফিরলে অস্ট্রেলিয়াও শক্তিশালী হয়ে যাবে। নিউজিল্যান্ডও ভাল দল। বিশেষ করে ইংল্যান্ডের পরিবেশের সঙ্গে ওদের দেশের পরিবেশের মিল আছে। তাই কিউয়িরা চমকে দিতে পারে। তবে একটা সত্যি অস্বীকার করা যাবে না, সেটা হল, নিউজিল্যান্ড শেষ চারের পর কেন জানি এগোতে পারে না!’