পর্যটকদের আগ্রহ দেখে গজলডোবায় আরও ১৪টি কটেজ তৈরি করার সিদ্ধান্ত নিল পর্যটন দপ্তর। গজলডোবা থেকে মংপং এবং দোমোহনি পর্যন্ত বোটিং চালুর উদ্যোগও নেওয়া হচ্ছে।
শিলিগুড়ির কাছে মাটিগাড়ায় পর্যটন দপ্তর আয়োজিত এক সভায় ওই তথ্য জানিয়েছেন পর্যটন মন্ত্রী। এখন গজলডোবায় ৬টি রিসর্ট রয়েছ। পর্যটন দপ্তরের দাবি, এমনই চাহিদা যে উদ্বোধনের পর থেকে একটি রিসর্ট একদিনের জন্যও ফাঁকা থাকেনি। তাই বিনিয়োগের দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রক্রিয়া শুরু হল।
প্রথম পর্যায়ে তিনটি সংস্থাকে হোটেল তৈরীর অনুমতি দেওয়া হয়। দ্বিতীয় পর্যায়ে স্টার হোটেল, বাজেট হোটেল, ফুড কোর্ট, গলফ কোর্স, ‘হাই এন্ড ইকো রিসর্ট’ তৈরীর অনুমতি দেওয়া হবে। এ দিনের সভাতেই ‘সুমিত’ এবং ‘কানেকশন’ গ্রুপ গজলডোবায় বিনিয়োগ করতে আগ্রহ প্রকাশ করে। শিলিগুড়ির দশ জন বিনিয়োগকারীও হোটেল এবং অন্য সহযোগী ব্যবসা করার জন্য আবেদন জানিয়েছেন।
পর্যটন মন্ত্রী বলেন, “বিনিয়োগকারীদের উৎসাহ আমাদের অনুপ্রাণিত করছে। চলতি মাসেই গজলডোবাকে নোটিফায়েড এলাকা ঘোষণা করা হবে। প্রস্তাবিত নোটিফায়েড এলাকায় ভ্রামরী দেবীর মন্দির এবং দেবী চৌধুরানীর মন্দিরও থাকবে।”