পুজোয় ব্যস্ত ভাঙড়ের মহিলারা। ঘরের কাজ সামলে শাড়িতে বুটিকের কাজ করছেন তাঁরা। তাতে দুপয়সা রোজগারও হচ্ছে তাঁদের। এভাবেই স্বনির্ভর হচ্ছেন তাঁরা।
ভাঙড়ের ৪-৫টি গ্রামের সংখ্যালঘু ঘরের মহিলাদের হাতে তৈরি বুটিকের কাজ করা শাড়ি এখন রাজ্যের বিভিন্ন বড় দোকানে বিক্রি হচ্ছে। এই আয়ের টাকায় ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়ার খরচ চালাচ্ছেন তারা। সংসারের হাঁড়ি ঠেলার ফাঁকে সময় করে সুতো বুনে, ডিজাইন তুলে রোজগার করছেন মাসে ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা।
রঙিন সুতো ও পুঁথি দিয়ে ৬ ফুট লম্বা ও এক ফুট চওড়া শাড়ির ওপর কাজ করতে ৩ থেকে ৭ দিন সময় লাগে। কাজ অনুযায়ী মেলে মজুরি। ভাঙড়ের কাঠালিয়ার এক মহিলা জানান, ‘এই সময়ে কাজের চাপ বেশী থাকায় আয়ও বেশী হয়। সংসারের কাজের ফাঁকে এই কাজ করি। গল্প করে বা টিভি দেখে সময় নষ্ট না করে হাতের কাজ করলে দুটো টাকা আয় হয়। তাতে সংসারেরও সুরাহা হয়’।