মানুষ উন্নয়ন চান। রাজ্যজুড়ে তৃণমূল সরকারের উন্নয়নকাজ চলছে। আর বর্ধমানের মানুষ মানেই তৃণমূল। তাঁরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে আশীর্বাদ করেন। তাঁকে সমর্থন করেন। মানুষ উন্নয়ন চান। তাই তো পঞ্চায়েতে একটিতেও বিরোধীরা নেই। পূর্ব বর্ধমান জেলা পরিষদও বিরোধী শূন্য। বর্ধমানবাসী উন্নয়ন চায় বলেই জেলা পরিষদেও ৫৮টির মধ্যে ৫৮টিতেই তৃণমূল প্রার্থীদের জয়ী করেছেন। সোমবার রাতে বর্ধমানের সংস্কৃতি লোকমঞ্চের অ্যানেক্স হলে পূর্ব বর্ধমান জেলা পরিষদের সভাধিপতি ও সহ-সভাধিপতির নাম ঘোষণা করে এমনই মন্তব্য করেন রাজ্যের পূর্ত, ক্রীড়া ও যুবকল্যাণ মন্ত্রী তথা তৃণমুলের জেলা পর্যবেক্ষক অরূপ বিশ্বাস।
এদিন পূর্ব বর্ধমানের সভাধিপতি পদে শম্পা ধাড়ার নাম ঘোষণা করেন অরূপবাবু। বিদায়ী বোর্ডের সহ-সভাধিপতি ছিলেন শম্পাদেবী। আর সহ-সভাধিপতি হিসাবে দেবু টুডুর নাম ঘোষণা করেন মন্ত্রী। দেবুবাবু বিদায়ী বোর্ডে সভাধিপতি ছিলেন। অরূপবাবু বলেন, ‘দলীয় নেতৃত্ব ও সদস্যদের নিয়ে বৈঠকে সর্বসম্মতভাবে সভাধিপতি ও সহ-সভাধিপতি নির্বাচিত করা হয়েছে।’ তবে কর্মাধ্যক্ষদের নাম এদিন ঘোষণা করা হয়নি। অরূপবাবু জানিয়েছেন, আগামী একমাসের মধ্যেই কর্মাধ্যক্ষরা নির্বাচিত হবেন। এদিন পদাধিকারীদের নাম ঘোষণার সময় রাজ্যের আরেক মন্ত্রী তথা জেলা তৃণমূল সভাপতি স্বপন দেবনাথ এবং অন্যান্য বিধায়ক ও সাংসদরা উপস্থিত ছিলেন।