আর পাঁচটা মানুষের মতোই উৎসবের মরসুমগুলিতে আনন্দে মেতে উঠতে দেখা যায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। সে দুর্গাপুজোই হোক, বা কালীপুজো। নিজের হাতে ভোগ রান্না থেকে পুজো দেওয়া, করেন সবটাই। এদিন চন্দননগরে বড় কালীতলার জগদ্ধাত্রী পুজোয় যোগ দিয়ে এই মরসুমের মতো উৎসবে যেন মধুরেণ সমাপয়েৎ করলেন মুখ্যমন্ত্রী। পুজো দিলেন। একই সঙ্গে জানাতে ভুললেন না, চন্দননগরে বিসর্জন কার্নিভাল দেখেই কলকাতায় কার্নিভাল করার কথা ভেবেছিলেন তিনি। যদিও হুবহু একই ভাবে না করে কিছুটা নিজের বুদ্ধিও এতে প্রয়োগ করেছেন বলে জানান তৃণমূল নেত্রী।
https://www.facebook.com/ekhonkhobor18/videos/574450270033324/
এদিন চন্দননগরবাসীকে মমতা বলেন, ‘আপনারা হলেন আলোর সম্রাট। আপনাদের আলো ধার নিয়ে আজ গোটা দেশ আলোকিত হচ্ছে। এই আলো সব জায়গায় ছড়িয়ে দিতে হবে’।
পরপর চন্দননগরের বেশ কয়েকটি পুজোয় যোগদান করেন মুখ্যমন্ত্রী। প্রথমে বড় সার্বজনীন জগদ্ধাত্রী পুজোয় যোগ দেন তিনি। এরপর বড় কালীতলায় জগদ্ধাত্রী পুজোয় অংশ নেন। তিনি বলেন, ‘চন্দননগরে আপনাদের কার্নিভাল খুব সুন্দর হয়। ওটা দেখেই কলকাতাতে আমিও দুর্গাপুজোর বিসর্জন কার্নিভাল করেছি। যদিও সেটায় বেশ কিছু নতুনত্ব রয়েছে।
অনেক জিনিস ভেবে ওরকমভাবে করেছি। আগামীদিনে কলকাতা দুর্গাপুজো কার্নিভাল দেশের অন্যতম সেরা কার্নিভাল হিসেবে ধরা হবে। পাল্লা দিয়ে চন্দননগরের কার্নিভালও আরও ভালো হবে’।