লোকসভা নির্বাচন ঘোষণার আগে থেকেই কুকথা এবং বিতর্কিত মন্তব্যের ফোয়ারা ছুটিয়েছিলেন বিজেপি সাংসদ প্রজ্ঞা ঠাকুর। ভোট মিটতেও তার বিরাম নেই। নানা সময়ে একের পর এক অবান্তর কথা বলেছিলেন প্রজ্ঞা। তবে এবার যা বললেন তার জেরে রাজনৈতিক মহলে উঠল সতুকতাক-কালা জাদু করেই বিজেপি নেতাদের মেরে ফেলছেন বিরোধীরা – ফের বেলাগাম গেরুয়া নেত্রী সাধ্বী প্রজ্ঞা
লোকসভা নির্বাচন ঘোষণার আগে থেকেই কুকথা এবং বিতর্কিত মন্তব্যের ফোয়ারা ছুটিয়েছিলেন বিজেপি সাংসদ প্রজ্ঞা ঠাকুর। ভোট মিটতেও তার বিরাম নেই। নানা সময়ে একের পর এক অবান্তর কথা বলেছিলেন প্রজ্ঞা। তবে এবার যা বললেন তার জেরে রাজনৈতিক মহলে উঠল সমালোচনার ঝড়। একথা ভীষন সত্যি যে, ‘জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে’। তবে এই সারসত্যকে অস্বীকার করে সাধ্বী অরুণ জেটলির শোকসভায় গিয়ে দাবি করলেন, তুকতাক করে একের পর এক বিজেপি নেতাকে মেরে ফেলছে বিরোধীরা।
আজ অরুণ জেটলি ও মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর স্মৃতিতে একটি স্মরণ সভার আয়োজন করা হয়৷ সেখানেই এই মন্তব্য করে বসেন সাধ্বী৷ বিরোধীরা নাকি মড়ক শক্তি নামে একটি বিশেষ টোটকা ব্যবহার করছে বিজেপির বিরুদ্ধে৷ এমনই মত বিজেপি সাংসদের৷
প্রজ্ঞা জানান, লোকসভা নির্বাচনের প্রচার চলাকালীন তাঁর কাছে এসেছিলেন এক সন্ন্যাসী। তিনি জানান, বিজেপির কর্মঠ, দক্ষ নেতাদের ক্ষতি করতে তুকতাক করছে বিরোধীরা। তাঁকে সাবধানে থাকতেও পরামর্শ দেন ওই সন্ন্যাসী। তখন ব্যাপারটাকে গুরুত্ব দিইনি। কিন্তু এখন যখন দেখছি বাবুলাল গৌর, সুষমা স্বরাজ, অরুণ জেটলির মতো নেতা একের পর এক চলে যাচ্ছেন, মনে হচ্ছে সন্ন্যাসী বাবার তো সত্যি কথাই বলেছিলেন।
দীর্ঘ রোগভোগের পর গত শনিবার দিল্লির এইমসে মৃত্যু হয় প্রাক্তন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলির। গত ৯ অগাস্ট শ্বাসকষ্ট নিয়ে এইমসে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি। চিকিৎসকদের লাগাতার চেষ্টার পরেও অরুণ জেটলির শারীরিক অবস্থা ক্রমশ খারাপ হতে থাকে। শেষে ভেন্টিলেশনে রাখা হয় তাঁকে। তবে সমস্ত চেষ্টা ব্যর্থ করে চিরনিদ্রার দেশে চলে গেলেন জেটলি।মালোচনার ঝড়। একথা ভীষন সত্যি যে, ‘জন্মিলে মরিতে হবে, অমর কে কোথা কবে’। তবে এই সারসত্যকে অস্বীকার করে সাধ্বী অরুণ জেটলির শোকসভায় গিয়ে দাবি করলেন, তুকতাক করে একের পর এক বিজেপি নেতাকে মেরে ফেলছে বিরোধীরা।
আজ অরুণ জেটলি ও মধ্যপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর স্মৃতিতে একটি স্মরণ সভার আয়োজন করা হয়৷ সেখানেই এই মন্তব্য করে বসেন সাধ্বী৷ বিরোধীরা নাকি মড়ক শক্তি নামে একটি বিশেষ টোটকা ব্যবহার করছে বিজেপির বিরুদ্ধে৷ এমনই মত বিজেপি সাংসদের৷
প্রজ্ঞা জানান, লোকসভা নির্বাচনের প্রচার চলাকালীন তাঁর কাছে এসেছিলেন এক সন্ন্যাসী। তিনি জানান, বিজেপির কর্মঠ, দক্ষ নেতাদের ক্ষতি করতে তুকতাক করছে বিরোধীরা। তাঁকে সাবধানে থাকতেও পরামর্শ দেন ওই সন্ন্যাসী। তখন ব্যাপারটাকে গুরুত্ব দিইনি। কিন্তু এখন যখন দেখছি বাবুলাল গৌর, সুষমা স্বরাজ, অরুণ জেটলির মতো নেতা একের পর এক চলে যাচ্ছেন, মনে হচ্ছে সন্ন্যাসী বাবার তো সত্যি কথাই বলেছিলেন।
দীর্ঘ রোগভোগের পর গত শনিবার দিল্লির এইমসে মৃত্যু হয় প্রাক্তন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলির। গত ৯ অগাস্ট শ্বাসকষ্ট নিয়ে এইমসে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি। চিকিৎসকদের লাগাতার চেষ্টার পরেও অরুণ জেটলির শারীরিক অবস্থা ক্রমশ খারাপ হতে থাকে। শেষে ভেন্টিলেশনে রাখা হয় তাঁকে। তবে সমস্ত চেষ্টা ব্যর্থ করে চিরনিদ্রার দেশে চলে গেলেন জেটলি।