এখন যত কথা সেমিফাইনাল নিয়ে। ইংল্যান্ড গত দুটো ‘মাস্ট উইন’ ম্যাচে পারফর্ম করেছে। ভারত আর নিউ জিল্যান্ডের বিরুদ্ধে জিতে হারানো আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছে। দুটো ‘সেমিফাইনাল’ ম্যাচ খেলে আসল সেমিফাইনালে উঠেছে।
ইংলিশ টিম কিছুটা হলেও অ্যাডভান্টেজেই থাকবে। কারণ, ভারত, অস্ট্রেলিয়া, নিউ জিল্যান্ডের মতো টিমগুলো এখনও প্রত্যাশার চাপ অনুভব করেনি। নক আউটে পর্যায়ে সেটা থাকবে। তবে, ভারত আর অস্ট্রেলিয়া কয়েক বছর ধরে কঠিন পরিস্থিতিতে কী ভাবে পারফর্ম করতে হয়, প্রমাণ করেছে। বড় মঞ্চে নিজেদের মেলে ধরতে ওদের সমস্যা হবে না।এমনটাই মত জাক কালিসের৷
দক্ষিণ আফ্রিকা আজ বিশ্বকাপের শেষ ম্যাচ খেলবে। শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ ইমরান তাহির, জেপি ডুমিনিদের কাছেও। হয়তো বা আরও দু-এক জনেরও।
আট বছর ধরে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলছে তাহির। প্রথম দিন থেকে তাহির পারফর্ম করছে। তাহিরের না থাকাটা টিমে প্রভাব ফেলবে।
ভারতীয় টিমের ব্যাটিং যথেষ্ট ভালো হচ্ছে বলেই আট নম্বরে জাডেজা বা ভুবনেশ্বরদের দরকার পড়েনি। সামি টিমের আসার পর থেকে দারুণ খেলছে। বিশ্বকাপে বেশ কিছু অঘটন ঘটেছে। সেরা চারটে টিম উঠেছে সেমিফাইনালে। এখন শেষ কাজটা দায়িত্ব নিয়ে শেষ করতে হবে। চারটে টিমের কাছে একটাই ব্যাপার থাকবে, যে ভাবে হোক জয় তুলে আনা। এখন আর শুরুর দিকে উইকেট হারানোর ঝক্কি নেওয়া যাবে না। অথবা কোনও বোলারের পক্ষে ৩ ওভারে ৩০ রান দেওয়া যাবে না। এই সব ছোট ছোট শর্তপূরণ যারা করতে পারবে, তারাই ফাইনাল খেলবে। তাদের মধ্যে একটা টিম জিতবে বিশ্বকাপ।