‘আচ্ছে দিনে’ ক্রমশই বেড়েছে ঋণের বোঝা। পরিস্থিতি এমনই খারাপ হয়ে উঠেছিল যে বেতন মিলছিল না সংস্থার কর্মীদের। মোদী সরকারও এই বিপদের দিনে এগিয়ে না আসায় শেষমেশ অর্থের অভাবে বন্ধ হয়ে যায় জেট এয়ারওয়েজ। তবে প্রায় একমাস ধরে বন্ধ এই বিমান সংস্থা কেনার জন্য ইতিমধ্যেই দু’টি দরপত্র জমা পড়েছে বলে খবর। এছাড়া আরও একটি সংস্থা এ বিষয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। শুক্রবার এমনটাই জানিয়েছে ঋণদাতা ব্যাঙ্কগুলির জোটের প্রধান স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (এসবিআই)।
এসবিআইয়ের নেতৃত্বাধীন ঋণদানকারী সংস্থাগুলি টাকা দেওয়া বন্ধ করে দেওয়ায় গত ১৭ এপ্রিল থেকে বন্ধ একদা দেশের বৃহত্তম বেসরকারি বিমান পরিষেবা জেট এয়ারওয়েজের পরিষেবা। ফের জেটকে সচল করতে একগুচ্ছ পদক্ষেপ করা হয়েছে বলে স্টেট ব্যাঙ্কের চেয়ারম্যান রজনিশ কুমার মুম্বইয়ে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন। উল্লেখ্য, এই মুহূর্তে জেটের মোট ব্যাঙ্ক ঋণের পরিমাণ প্রায় ১২০ কোটি মার্কিন ডলার। কিন্তু প্রবল লোকসানের জেরে সেই দেনা মেটাতে তারা ব্যর্থ। দৈনন্দিন কাজকর্ম চালানোর মতো প্রয়োজনীয় অর্থও তাদের হাতে নেই।