সোশ্যাল মিডিয়ায় দরকারি খবরের সঙ্গে পাল্লা দোয়া থাকে প্রচুর ভুয়ো খবর। যার ফলে মানুষের মধ্যে চাঞ্চল্য তৈরি হয়। আর তা রুখতে আবার সচেতন হলেন এক আইনজীবী। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভুয়ো খবর ছড়ানো রুখতে কেন্দ্রকে নির্দেশিকা জারির আবেদন পুনর্বিবেচনার পিটিশন শনিবার জমা পড়ল সুপ্রিম কোর্টে।
প্রসঙ্গত, গত দুই মার্চ সুপ্রিম কোর্টে অনুজা এই মর্মে পিটিশন দাখিল করেছিলেন যে, ‘ভুয়ো খবর একটা আতঙ্ক। সেজন্যই সুপ্রিম কোর্টের এই ইস্যুতে সুদৃঢ় নির্দেশিকা জারি করা উচিত। ভুয়ো খবর ছড়ানো রুখতে কেন্দ্রকে এব্যাপারে নিয়ম জারি করতে নির্দেশ দেওয়া উচিত সুপ্রিম কোর্টের।’ ১২৭ পৃষ্ঠার পিটিশনে ভুয়ো খবর যারা ছড়াচ্ছে তাদের উপযুক্ত শাস্তিবিধানের আবেদনও করেছিলেন অনুজা। গত আট এপ্রিল অনুজার ওই পিটিশন খারিজ করে সুপ্রিম কোর্ট বলেছিল পিটিশনে কোনও বাস্তবতা নেই।
তাই সেই আবেদন আবার পুনর্বিবেচনার জন্য পিটিশন জমা দিয়েছেন আইনজীবী অনুজা কাপুর। পরবর্তী শুনানিতে এই মামলা নিয়ে রায় দেবে সর্বোচ্চ আদালত।সোশ্যাল মিডিয়ায় ভুয়ো খবর মামলার পুনর্বিবেচনার পিটিশন দাখিল সুপ্রিম কোর্টে
সোশ্যাল মিডিয়ায় দরকারি খবরের সঙ্গে পাল্লা দোয়া থাকে প্রচুর ভুয়ো খবর। যার ফলে মানুষের মধ্যে চাঞ্চল্য তৈরি হয়। আর তা রুখতে আবার সচেতন হলেন এক আইনজীবী। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভুয়ো খবর ছড়ানো রুখতে কেন্দ্রকে নির্দেশিকা জারির আবেদন পুনর্বিবেচনার পিটিশন শনিবার জমা পড়ল সুপ্রিম কোর্টে।
প্রসঙ্গত, গত দুই মার্চ সুপ্রিম কোর্টে অনুজা এই মর্মে পিটিশন দাখিল করেছিলেন যে, ‘ভুয়ো খবর একটা আতঙ্ক। সেজন্যই সুপ্রিম কোর্টের এই ইস্যুতে সুদৃঢ় নির্দেশিকা জারি করা উচিত। ভুয়ো খবর ছড়ানো রুখতে কেন্দ্রকে এব্যাপারে নিয়ম জারি করতে নির্দেশ দেওয়া উচিত সুপ্রিম কোর্টের।’ ১২৭ পৃষ্ঠার পিটিশনে ভুয়ো খবর যারা ছড়াচ্ছে তাদের উপযুক্ত শাস্তিবিধানের আবেদনও করেছিলেন অনুজা। গত আট এপ্রিল অনুজার ওই পিটিশন খারিজ করে সুপ্রিম কোর্ট বলেছিল পিটিশনে কোনও বাস্তবতা নেই।
তাই সেই আবেদন আবার পুনর্বিবেচনার জন্য পিটিশন জমা দিয়েছেন আইনজীবী অনুজা কাপুর। পরবর্তী শুনানিতে এই মামলা নিয়ে রায় দেবে সর্বোচ্চ আদালত।