মুখ থুবড়ে পড়লো ঘোড়া ব্যবসায়ীরা। জিতলো গণতন্ত্র। দেশের রাজভবন গুলোকে আরএসএস এর শাখায় পরিণত করে ‘”রাজ্যপাল” নামক আরএসএস প্রচারকদের দিয়ে যেন তেন প্রকারেণ সরকার গঠন করাটা বিজেপি দস্তুরে পরিণত করেছিল। কর্ণাটকে অবশ্য ঘোড়া ব্যবসায়ীদের বিরাট ধাক্কা খেতে হলো। ঘোড়া কেনাবেচায় সফল না হওয়ায় আস্থা ভোট নেওয়ার দিকেই হাঁটলেন না ইয়েদুরাপ্পা। সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমান না করতে পেরে ইস্তফা দিলেন তিনি। জয় হলো বিজেপি বিরোধী জোটের। ফেডারেল ফ্রন্ট আরো একধাপ এগোলো। কর্ণাটকে বিজেপি সরকারের পতনের পর টুইটে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দেবেগৌড়া, কুমারস্বামী এবং কংগ্রেসকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। বলেছেন এই জয় গণতন্ত্রের জয় । এই জয় কর্ণাটকের জয়। এই জয় আঞ্চলিক ফ্রন্টের জয়।
ভারতের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় আজকের কর্ণাটক আশার আলো। অসৎ ঘোড়া ব্যবসায়ীদের নয় – ভবিষ্যৎ বিজেপি বিরোধী জোটের। ভবিষ্যৎ ফেডারেল ফ্রন্টের। ভবিষ্যৎ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ফর্মুলার- একের বিরুদ্ধে এক।