সোমবার স্কুল সার্ভিস কমিশনের ২০১৬ সালের পুরো প্যানেল বাতিল করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতি দেবাংশু বসাক এবং বিচারপতি মহম্মদ শাব্বর রশিদির ডিভিশন বেঞ্চের প্রায় ৩০০ পাতার একটি রায়ে চাকরিচ্যুত হয়েছেন ২৫ হাজার ৭৫৩ জন। যার ফলে মাথায় বাজ ভেঙে পড়েছে ওই বিরাট সংখ্যক শিক্ষক-শিক্ষিকা ও শিক্ষাকর্মীর। এই পরিস্থিতিতে উত্তর ২৪ পরগনার পরে আজ মালদার চাকরি প্রার্থীদের চাকরি দেওয়ার নির্দেশ বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার।
প্রাথমিকে ২০০৯-এ মালদার পরীক্ষার্থীদের নিয়োগের নির্দেশ দিলেন বিচারপতি রাজা শেখর মান্থা। দু’মাসের মধ্যে চাকরি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে আদালত। আদালতের এই নির্দেশের ফলে চাকরি পেতে চলেছেন প্রায় ২৫০ পরীক্ষার্থী। এদিন এই নির্দেশ দেওয়ার সময় বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা মন্তব্য করেন, ‘দুর্নীতি হয়েছে, তদন্ত হলে পুরো প্যানেল ক্যান্সেল হতে পারত। সেই জায়গায় কিছু লোক অন্তত চাকরি পাক।’ এর প্রেক্ষিতে কাউন্সিল বলে, ‘আমরা চাকরি দিতে প্রস্তুত।’ এর আগে বৃহস্পতিবার প্রাথমিক ২০০৯-এ উত্তর ২৪ পরগনার পরীক্ষার্থীদের নিয়োগের নির্দেশ দেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। ২ মাসের মধ্যে চাকরি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি। এর ফলে চাকরি পেতে চলেছেন ৮০০ পরীক্ষার্থী।