এমনিতে তিনি পেশায় চিকিৎসক। জলপাইগুড়ি আসন থেকে গতবার বিজেপির টিকিটে জিতেছিলেন তিনি। তবে এবার তিনি টিকিট পাবেন কি না তা নিয়ে নানা জল্পনা ছিল। আর টিকিট পেতেই ঝাঁপিয়ে পড়েছেন তিনি। তিনি জলপাইগুড়ির বিজেপি প্রার্থী জয়ন্ত রায়।
বাসিন্দাদের অভিযোগ সাংসদ জয়ন্ত রায়কে এতদিন বিশেষ পাওয়া যায়নি। তবে ভোট আসতেই ফের তিনি মানুষের দরজায়। তবে এবার হলফনামায় তিনি যা লিখেছেন তা দেখে চোখ ছানাবড়া অনেকেরই। এতদিন তাঁকে সকলে ডাক্তারবাবু বলেই জানতেন। তবে এবার তিনি হলফনামায় নিজেকে গায়ক বলেও উল্লেখ করেছেন। আর সেই গান গেয়েও তাঁর আয় হয় বলেও তিনি উল্লেখ করেছেন।
হলফনামায় তিনি জানিয়েছেন, তিনি চিকিৎসক, সাংসদ আবার গায়কও। এদিকে ভাওয়াইয়া গানের দুকলি তিনি গেয়ে থাকেন মাঝেমধ্যে এটাও বিজেপির অনেকেই জানেন। কিন্তু তিনি একেবারে পেশাদারী গায়ক কখন হলেন সেটা বুঝতে পারছেন না অনেকেই।
তবে সংবাদমাধ্যমকে তিনি জানিয়েছেন, আমি গায়ক। আমার গানের একটা রেকর্ড বেরিয়েছে। সরকারি নানা অনুষ্ঠানে গান গেয়েছি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সামনেও গান গেয়েছি। আর গান গেয়ে আয় প্রসঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, ওই যৎসামান্য। সরকারি নানা অনুষ্ঠানে গাইলে, না চাইলেও কিছু সাম্মানিক সরাসরি অ্যাকাউন্টে পাঠিয়ে দেয়।