সংহতি মিছিলের মধ্যেই গড়চার গুরুদোয়ারায় এলেন মুখ্যমন্ত্রী। শিখ সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের সঙ্গে তিনি গুরুদোয়ারায় যান। সেখানে শিখ প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলেন। যিনি দিনকয়েক আগেই শ্রী গুরু গোবিন্দ সিংজির ‘প্রকাশ পুরব’-র জন্য গুরুদোয়ারায় যান। তারপর তিনি ঘোষণা করেন যে প্রকাশ পুরবে শিখ সম্প্রদায়ভুক্ত রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা ছুটি পাবেন।
হাতে-হাত হিন্দু, মুসলিম, শিখ এবং অন্যান্য সম্প্রদায়ের মানুষদের। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের মিছিল ঘিরে ‘সংহতি’ দেখছে কলকাতা। সোমবার হাজরা পার্ক থেকে সেই সংহতি যাত্রা শুরু হয়েছে। বালিগঞ্জ ফাঁড়ি হয়ে পার্ক সার্কাস পর্যন্ত যাবে সেই মিছিল। আর মিছিলের মধ্যে বিভিন্ন ধর্মীয় স্থানে যাবেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র।
সংহতি যাত্রার আগে কালীঘাট মন্দিরে এলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। কালীঘাট মন্দিরে মা কালীর কাছে পুজো দেবেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী। মা কালীর কাছে পুজো দিয়ে হাজরা পার্কে চলে যাবেন। সেখান থেকে ‘সংহতি যাত্রা’ শুরু হবে। অযোধ্যার রামমন্দিরে রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার দিনে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিদের নিয়ে মিছিল করবেন মমতা।