সংসদে বুধবারের হানার ঘটনার পর দুই কক্ষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বিবৃতির দাবিতে সরব হন বিরোধীরা। লোকসভায় অমিত শাহের পদত্যাগ দাবি করেন তাঁরা। এই ইস্যুতে তাঁরা স্লোগান দিতে থাকেন সংসদে। দুই কক্ষ এই ইস্যুতে উত্তাল হয়।
এই পরিস্থিতিতে শীতকালীন অধিবেশনের বাকি সময়ের জন্য রাজ্যসভা থেকে সাসপেন্ড হন তৃণমূলের রাজ্যসভার দলনেতা তথা প্রধান জাতীয় মুখপাত্র ডেরেক ও ব্রায়ান। ওই একই সময়কালে লোকসভা থেকে ১৪ জন সাংসদ সাসপেন্ড হন। তাঁদের মধ্যে নাম আসে ডিএমকের এসআর পার্থিবনের। এদিকে, দেখা যায়, বৃহস্পতিবার সংসদে অনুপস্থিত ছিলেন এস আর পার্থিবন।
যে সংসাদ সংসদে উপস্থিতই নন, তিনি কীভাবে সাসপেন্ড হওয়া সাংসদদের তালিকায় আসেন? এই নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। এদিকে, সরকার পরে এস আর পার্থিবনের নাম তুলে নেয় সাসপেন্ড হওয়া সাংসদদের তালিকা থেকে। ফলে রাজ্যসভা ও লোকসভা মিলিয়ে মোট ১৫ এর জায়গায় ১৪ জন সাংসদ সাসপেন্ড হন শীতকালীন অধিবেশনের বাকি সময়ের জন্য। বিষয়টি নিয়ে সরকারের দিকে তোপ দাগতে ছাড়েননি পার্থিবন।
সংসদ বিষয়ক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ যোশী জানিয়েছেন, এস আর পার্থিবনের নাম সাসপেন্ড হওয়া সাংসদদের তালিকা থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে। সংসদের কর্মীদের বুঝতে ভুল হওয়ার জন্য ‘ভুলবশত’ ওই ঘটনা ঘটে। সরকার, জানায় ওই ডিএমকে সাংসদের নাম তালিকা থেকে সরানো হয়েছে।