লক্ষ্য লোকসভা। তাই প্রতিদিন প্রচারে থাকার নির্দেশ দলের নেতা-কর্মীদের। পুজো মিটতেই রাস্তায় নামার নির্দেশ দলের নেতা-কর্মীদের। কেন্দ্রীয় প্রকল্পের বঞ্চনা নিয়ে এলাকায় রোজ রোজ প্রচার করতে বলা হয়েছে। বিজয়া সম্মিলনীর মঞ্চ থেকে সেই প্রচারে জোর দিতে বলা হয়েছে। রাজভবনের ধরনা মঞ্চ থেকে তৃণমূল কংগ্রেস জানিয়েছিল, ৩১ অক্টোবর অবধি তারা অপেক্ষা করবে৷
কেন্দ্র যথাযথ জবাব না দিলে আগামী ১ তারিখ থেকে ফের রাস্তায় নামা হবে। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাস্তায় নামবেন। সূত্রের খবর, এই আন্দোলন করার জন্য সব বিধায়ক তার এলাকার ব্লক ভিত্তিক বঞ্চিতদের তালিকা তৈরি করছেন তা নিয়ে আন্দোলন হবে। দীপাবলি মিটতেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঝাঁপিয়ে পড়বেন। এর পাশাপাশি শান্তিনিকেতন হেরিটেজ প্লাক নিয়ে সাংসদদেরকে বেশি করে সরব হতে বলা হয়েছে।
বীরভূমে এই বিষয়ে আন্দোলন হবে। সাংসদরা কেন্দ্রের কাছে এই বিষয়ে সরব হতে বলা হয়েছে। ভার্চুয়াল মাধ্যমে দুর্গাপুজোর উদ্বোধনের সময় তৃণমূলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, ১০০ দিনের কাজ বন্ধ করে দিয়েছে কেন্দ্র। আবাস যোজনায় বরাদ্দ দেওয়া হয়নি। রাস্তা নির্মাণের টাকা আসেনি। বাংলাকে ভাতে মারার চক্রান্ত চলছে। ১০০ দিনের প্রকল্পে টাকা কেন্দ্রকে দিতেই হবে। না হলে আন্দোলন বড় জায়গায় নিয়ে যাব। স্বভাবতই, কেন্দ্রকে দেওয়া ‘সময়সীমা’ শেষ হতে হাতে আর পাঁচ দিন।